Dilip Ghosh: ‘কেষ্টর’ থেকে এক কদম এগিয়ে দিলীপ, কাঁচা বাঁশ কেটে রাখছে বিজেপি

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Feb 23, 2022 | 6:31 PM

BJP Leader Dilip Ghosh: সুজন চক্রবর্তী বলেন, "এ কথা বলে লাভ নেই। যাহা বিজেপি-তাহাই তৃণমূল। ভোটের আগে দলে-দলে লোক তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি-তে গেল।"

Dilip Ghosh: কেষ্টর থেকে এক কদম এগিয়ে দিলীপ, কাঁচা বাঁশ কেটে রাখছে বিজেপি
দিলীপ ঘোষ (নিজস্ব ছবি)

Follow Us

পশ্চিম মেদিনীপুর: পুরভোটের আগে বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতির বাঁশ দাওয়াই। পুলিশের উপর ভরসা নেই। সেই কারণে তৈরি বিজেপি কর্মীরা। ভোট করতে হবে নিজের জোরেই। ক্ষীরপাইয়ে প্রচারে গিয়ে মন্তব্য বিজেপি নেতার। বিতর্ক ও আর দিলীপ ঘোষ যেন সমার্থক শব্দ। এর আগেও একাধিকবার বিভিন্ন বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন তিনি। এরপর ভোটের আগে ফের এহেন মন্তব্যে সবর হয়েছেন রাজনীতিবিদরা।পশ্চিম মেদিনীপুরের ক্ষীরপাই পৌরসভার ১০ নম্বর রওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থীদের নিয়ে বুধবার চা চক্রে বসেন দিলীপ ঘোষ। চায়ের আড্ডার পাশাপাশি ওই এলাকার প্রার্থীদের সঙ্গে আলাপ-পরিচয়ও সারেন তিনি।

কী বললেন দিলীপ ঘোষ?
‘বিজেপি লোকসভা-বিধানসভায় এখানে লিড পেয়েছে। তৃণমূল জানে যে বিজেপি জিতবে। তাই ভয় দেখিয়ে পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ে দিয়ে আটকানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু আমাদের লোকেরাও এখানে যথেষ্ঠ শক্ত-পোক্ত আছে। তাই তারা যেমন জবাব চায় সেই রকম জবাব আমরা দেব। আমরা জানি আমাদের নিজেদের জোরে ভোট করতে হবে। সেই কারণে কাচা বাঁশ কেটে রেখেছে আমাদের লোকেরা। তার প্রস্তুতি চলছে। দরকার হলে সেইটাই ব্যবহার করব আমরা। অনেক ভোটার আছেন তারা ঘর থেকে বেরোন না। কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলে একটু সাহস পান সাধারণ মানুষ। কিন্তু পুলিশের উপর কারোর ভরসা নেই।’

ক্ষীরপাইয়ে প্রচারে দিলীপ ঘোষ
(নিজস্ব ছবি)

যদিও বিজেপি নেতার এহেন মন্তব্যে নিন্দায় সরব হয়েছে তৃণমূল-সিপিএম। তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, “যে দলটার স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় দেশদ্রহিতার মধ্যে দিয়ে জন্ম। যে দলটার দাঙ্গার মধ্যে দিয়ে জন্ম। এই দলের নেতারা এর আগেও এই ধরনের মন্তব্য করেছেন। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে এরা কী ধরনের রাজনীতি নিয়ে বেঁচে থাকতে চায়! আমার আর্জি নির্বাচন কমিশন যেন আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়।” অন্যদিকে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, “এ কথা বলে লাভ নেই। যাহা বিজেপি-তাহাই তৃণমূল। ভোটের আগে দলে-দলে লোক তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি-তে গেল। ভোটের পরে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে এল। তাই যাতে বিজেপির অসুবিধা না হয় এটাই বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের লক্ষণ। এই সব গরম করা কথা কোনও মানে নেই”

আরও পড়ুন: Money recover from car: গাড়ির ডিকি, সিটের নিচে ওইগুলো কী? মাথায় হাত খোদ পুলিশের

আরও পড়ুন: Maoist Poster: সাদা কাগজে লেখা খুনের তারিখ-সময়, কে পাঠল ভেবেই ঘাম ঝরছে প্রধান শিক্ষিকার

Next Article