AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ramjibanpur: ২৪ লক্ষ টাকার কাজ, পুরসভার অস্থায়ী কর্মীকে দিয়ে করাচ্ছে? রামজীবনপুরে হইচই

Ramjibanpur: এ বিষয়ে কাউন্সিলর পম্পারানি দত্তর বক্তব্য, "ঢালাই রাস্তা মেরামতের কাজ চলছিল। সেটা বন্ধ করে দিয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব।" অন্যদিকে ঠিকাদার দীপককুমার মোদক বলেন, "পুরসভায় গিয়ে কথা বলে কী সিদ্ধান্ত হয় দেখে আবার কাজ শুরু হবে।"

Ramjibanpur: ২৪ লক্ষ টাকার কাজ, পুরসভার অস্থায়ী কর্মীকে দিয়ে করাচ্ছে? রামজীবনপুরে হইচই
কাজ আটকে দিলেন এলাকার কর্মীরা। Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 02, 2024 | 11:21 PM

রামজীবনপুর: পুরসভার কাজে বড়সড় দুর্নীতির চেষ্টার অভিযোগ তুলে কাজ বন্ধ করে দিলেন এলাকার লোকজন। এগিয়ে আসে স্থানীয় বিজেপিও। বিক্ষোভ দেখিয়ে রামজীবনপুর পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডে ওই রাস্তা মেরামতির কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয় রবিবার। বিক্ষোভকারীরা জানান, এই কাজের কোনও প্ল্যান এস্টিমেটের কাগজ নেই। ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এসেছিলেন, তাঁর কাছেও কোনও কাগজ নেই। তাহলে কাজটা হচ্ছে কীভাবে? স্থায়ী ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে কাজ করাতে হবে বলেও দাবি তোলেন তাঁরা।

মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা-১ নম্বর ব্লকের রামজীবনপুর পুরসভা। সেখানকার ১ নম্বর ওয়ার্ডে রথতলা এলাকা। বিজেপির অভিযোগ, প্রায় ২৪ লক্ষ টাকা ব্যয় করে এই রাস্তার কাজ হচ্ছে। স্থানীয় বিজেপি নেতা শিবরাম দাস বলেন, “এত টাকার কাজ, অথচ দায়িত্বে স্থায়ী কোনও কেউ নেই। দেবব্রত দে দায়িত্বে। তিনি পুরসভার ক্যাজুয়াল কর্মী। জানতে পেরেই এক্সিকিউটিভ অফিসারকে জানাই। এত টাকার কাজ হচ্ছে, অথচ সুপারভিশন দায়িত্বে কোনও স্থায়ী কেউ নেই? কাউন্সিলরের কাছে প্ল্যান এস্টিমেটের কাগজ চাইতে গেলাম। বলছেন কাগজ তাঁকে দেয়নি। এজেন্সির কাছেও কাগজ নেই। সোমবার এক্সিকিউটিভ অফিসার পুরসভায় আসুন, এস্টিমেট প্ল্যানের কপি দিন। তারপর কাজ হবে। একজন সাব অ্যাসিসট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার বা SAE-কে দায়িত্ব দিক দাবি আমাদের। এটা তো বড় ঘাপলা করার জায়গা হচ্ছে দেখছি।”

যদিও এ বিষয়ে কাউন্সিলর পম্পারানি দত্তর বক্তব্য, “ঢালাই রাস্তা মেরামতের কাজ চলছিল। সেটা বন্ধ করে দিয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব।” অন্যদিকে ঠিকাদার দীপককুমার মোদক বলেন, “পুরসভায় গিয়ে কথা বলে কী সিদ্ধান্ত হয় দেখে আবার কাজ শুরু হবে।”