Fish: পাতে এবার কম পড়তে পারে সামুদ্রিক মাছ, কারণ কি জানেন?
Digha: এরপর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মৎস্য দফতরের তরফ থেকে মাইকিং করে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে। দিঘা মোহনা,তাজপুর,শঙ্করপুর,মন্দারমণি,শৌলা, জলধা, পেটুয়া প্রত্যেকটি ল্যান্ডিং সেন্টারে চলছে মৎস্য দফতরের তরফ থেকে চলছে বাড়তি নজরদারি ও মাইকিং।

দিঘা: পমফ্রেট-ম্যাকরেল-সামুদ্রিক ইলিশ! এই ধরনের সামুদ্রিক মাছ খেতে বরাবরই ভালবাসে বাঙালি। কিন্তু আগামী কয়েকদিন কম পাতে পড়তে পাড়ে সামুদ্রিক মাছ। কেন? আসলে গত ১৫ই এপ্রিল থেকে ১৪ই জুন পর্যন্ত একষট্টি দিনের ব্যান পিরিয়ড। অর্থাৎ এই সময় মৎস্যজীবীরা যেতে পারবেন না সমুদ্রে। এই সময়কালে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।
কেন এই নিষেধাজ্ঞা?
আসলে এই সময়টা সামুদ্রিক মাছরা প্রজনন করে। মাছের সংখ্য়া বৃদ্ধি পায়। আর সেই কারণে সমুদ্রে যদি এখন মৎস্যজীবীরা জাল ফেলেন তাহলে মাছের প্রজননে বিঘ্ন ঘটতে পারে। বস্তুত, এই নিষেধাজ্ঞা জারির আগে কয়েকজন মৎস্যজীবী এবং পরিবেশবিদ উদ্বিগ্ন ছিলেন। কারণ তাঁরা বাজারে ছোট ইলিশ মাছ দেখতে পেয়েছিলেন বলে দাবি তাঁদের।
এরপর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মৎস্য দফতরের তরফ থেকে মাইকিং করে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে। দিঘা মোহনা,তাজপুর,শঙ্করপুর,মন্দারমণি,শৌলা, জলধা, পেটুয়া প্রত্যেকটি ল্যান্ডিং সেন্টারে চলছে মৎস্য দফতরের তরফ থেকে চলছে বাড়তি নজরদারি ও মাইকিং।
প্রসঙ্গত, অনেক সময় দেখা যায় নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও ছোট মাছ ধরা হয় এই সময়। তার মধ্যে অন্যতম হল খোকা ইলিশ। আর পরপর যদি এভাবে খোকা ইলিশ তোলা হয়, তাহলে আগামী দিনে বড় ইলিশ পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে আগেই। সেই কারণেই এই সময়টা মাছ যাতে না ধরা হয় তা নিয়ে জারি নির্দেশিকা।





