AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sekh Sufian: বিজেপি নেতা খুনের মামলায় জামিন পেলেন শেখ সুফিয়ান

Sekh Sufian: গত ৩১ জানুয়ারি সুফিয়ান সহ তিন জন হলদিয়া আদালতের এসিজেএম গিরিজানন্দ জানার এজলাসে আত্মসমর্পণ করে জামিনে আবেদন করেন।

Sekh Sufian: বিজেপি নেতা খুনের মামলায় জামিন পেলেন শেখ সুফিয়ান
শেখ সুফিয়ান (ফাইল ছবি)
| Edited By: | Updated on: Feb 08, 2023 | 11:46 AM
Share

নন্দীগ্রাম : নন্দীগ্রামের (Nandigram) বিজেপি কর্মী খুনের মামলায় জামিন পেলেন তৃণমূল (TMC) নেতা সেখ সুফিয়ান (Sekh Sufian)। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী এজেন্ট ছিলেন তিনি। মঙ্গলবার ওই খুনের মামলায় সুফিয়ান সহ তিনজনের জামিন মঞ্জুর করল হলদিয়া আদালত। বিধানসভা ভোট পরবর্তী গোলমালের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল নন্দীগ্রামের চিল্লগ্রামের বিজেপি কর্মী দেবব্রত মাইতির। সেই ঘটনাতেই অভিযোগের আঙুল উঠেছিল সুফিয়ানের দিকে। দায়ের হয় খুনের অভিযোগ।

সিবিআই এই খুনের মামলার তদন্ত শুরু করেছিল। তদন্তে নেমে ঘটনায় ডড়িত থাকার অভিযোগে ১২ জনকে গ্রেফতার করে সিবিআই। নাম জড়ায় তৃণমূল নেতা তথা পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি সুফিয়ানের। আগেই উচ্চ আদালত এই মামলায় সুফিয়ানের আগাম জামিন মঞ্জুর করেছে।

গত ৩১ জানুয়ারি সুফিয়ান সহ তিন জন হলদিয়া আদালতের এসিজেএম গিরিজানন্দ জানার এজলাসে আত্মসমর্পণ করে জামিনে আবেদন করেন। তিনজনের ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জামিন মঞ্জুর করা হয়। হলদিয়া আদালতের আইনজীবী গিরিরাজ পন্ডা বলেন, মঙ্গলবার তিনজন আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তিনজনের জামিন মঞ্জুর করেছেন। তাঁরা হলেন সেখ সুফিয়ান, সোয়েম কাজী ও শামসুদ দোহা। এই প্রসঙ্গে সেখ সুফিয়ান বলেন, ‘আইনের প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা আছে। আদালতের সিদ্ধান্ত যথার্থ, আদালতের রায়কে সন্মান করি।’

উল্লেখ্য, ২০২১-এর  ২ মে বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর কার্যত উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল নন্দীগ্রাম বিধানসভার বিস্তীর্ণ এলাকা। নন্দীগ্রামে চিল্লোগ্রামে বিজেপি কর্মী দেবব্রত মাইতিকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। রক্তাক্ত অবস্থায় ওই বিজেপি সমর্থক দেবব্রত মাইতিকে উদ্ধার করে প্রথমে নন্দীগ্রাম সুপার ফেসিলিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ৷ পরে অবস্থার অবনতি হলে কলকাতা স্থানান্তরিত করেন চিকিৎসকেরা।