Voter List: তৃণমূল নেতার সঙ্গে কী হয়েছে জানেন? চমকে যাবেন শুনলে
Purulia: সুমন্তবাব বলেন, "বিএলও-র কাছে গিয়েও আমি নাম বাদ যাওয়ার ব্যাপারে সদুত্তর পাইনি। আমি ২০২৩ সালে পরিযায়ী শ্রমিক হিসেবে ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়েছিলাম। দু'বছর সেই কারণে আমি ভোট দিতে আসতে পারেননি। মনে হচ্ছে সেই সময়ই আমার নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে।"

পুরুলিয়া: বাংলায় এসআইআর প্রক্রিয়া চলছে। তার মধ্যেই তৃণমূল নেতার সঙ্গে যা ঘটল চিন্তার বাইরে। জানা যাচ্ছে, ভোটার কার্ড রয়েছে। তা সত্বেও নাম নেই ভোটার তালিকায়। চিন্তায় প্রাক্তন তৃণমূল প্রার্থী। বিগত দিনে তালিকা তৈরি প্রসঙ্গে তৃণমূলকে খোঁচা বিজেপির। ঘটনাটি পুরুলিয়ার মানবাজার ১ নম্বর ব্লক এলাকার ঘটনা। সেখানে ধীবর পাড়ার বাসিন্দা সুমন্ত ধীবর। এই ঘটনায় আতঙ্কিত হয়েছেন তিনি।
সুমন্তবাবু দাবি করেছেন,তাঁর বাবা মা এমনকী তাঁর স্ত্রীরও ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে। অথচ তাঁর নাম নেই ২০২৫ এর ভোটার তালিকায়। তিনি জানিয়েছেন, ২০০৭ সাল থেকে তিনি ভোট দিয়ে আসছেন। এবং ২০১৮ সালে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে গ্রাম পঞ্চায়েতের তিনি নিজেই তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তারপরও কেন নাম বাদ গেল তাঁর? এই তিনি প্রশ্ন তুলেছেন।
সুমন্তবাব বলেন, “বিএলও-র কাছে গিয়েও আমি নাম বাদ যাওয়ার ব্যাপারে সদুত্তর পাইনি। আমি ২০২৩ সালে পরিযায়ী শ্রমিক হিসেবে ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়েছিলাম। দু’বছর সেই কারণে আমি ভোট দিতে আসতে পারেননি। মনে হচ্ছে সেই সময়ই আমার নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে।” এ প্রসঙ্গে বর্তমান ২৪০/২৪৩ নম্বর বুথের বিএলও বিবেকানন্দ দাস জানান, “আমি তোএ বিষয়ে কিছু বলতে পারবো না। আমি এই বুথের নতুন দায়িত্বে। ভোটার লিস্টে নাম না থাকায় ওনার ফর্ম নেই। কোনও কারণ বসত ডিলিট হয়েছে। উনি আবার নতুন করে ভোটার লিস্টে নাম নথিভুক্ত করার জন্য আবেদন করতে পারেন। চিন্তার কোনও কারণ নেই।”
