Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Canning: বাইকে বাজারে গিয়েছিল ছেলে, রাত ১০টায় ব্যবসায়ীর বাড়িতে এল ছেলের ফোন! ভয়ে কাঁপছে পরিবার

Canning: সঙ্গে হুমকি দেওয়া হয়েছিল, যদি পুলিশকে বিষয়টা জানানো হয়, তাঁকে খুন করে দেওয়া হবে। যদিও পরিবার ভয় না পেয়ে গোটা বিষয়টি পুলিশকে জানায়। এখনও পর্যন্ত ১০ দিন পেরিয়ে গিয়েছে। এই ঘটনার কিনারা করতে পারেনি পুলিশ।

Canning: বাইকে বাজারে গিয়েছিল ছেলে, রাত ১০টায় ব্যবসায়ীর বাড়িতে এল ছেলের ফোন! ভয়ে কাঁপছে পরিবার
অপহৃত যুবক
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 28, 2023 | 1:54 PM

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বাড়ি থেকে বাইক নিয়ে গিয়েছিলেন বাজারে। সাতসকালে সেখান থেকেই অপহৃত হন ইমারতি ব্যবসায়ীর ছেলে। রাতেই মুক্তিপণ চেয়ে ফোন। ৫০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। টাকা না পেলে খুনেরও হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার ১১ দিন পার। এখনও পর্যন্ত খোঁজ পাওয়া যায়নি অপহৃত যুবকের। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলি। তদন্তে কুলতলি থানার পুলিশ। পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, অপহৃত ব্যবসায়ীর নাম বিজয়কৃষ্ণ কয়াল। পরিবারের সদস্যরা জানান, গত ১৭ মে জামতলা বাজারে দোকানে থাকার সময় তাঁকে অপহরণ করা হয়। বাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন তিনি। বাজারে তাঁকে শেষ দেখা গিয়েছিল বলেও জানতে পারেন পরিবারের সদস্যরা। কিন্তু তিনি আর বাড়ি ফেরেননি।

ঘটনার দিনই পরিবারের তরফ থেকে সম্ভাব্য সমস্ত জায়গায় খোঁজ করা হয়। রাতে বাড়ির ল্যান্ডফোনে অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসে। পরিবারের সদস্যরা জানান,একটা অচেনা গলাই কথা বলেছিল। ৫০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চেয়েছিল।

সঙ্গে হুমকি দেওয়া হয়েছিল, যদি পুলিশকে বিষয়টা জানানো হয়, তাঁকে খুন করে দেওয়া হবে। যদিও পরিবার ভয় না পেয়ে গোটা বিষয়টি পুলিশকে জানায়। এখনও পর্যন্ত ১০ দিন পেরিয়ে গিয়েছে। এই ঘটনার কিনারা করতে পারেনি পুলিশ। কাউকে গ্রেফতারও করা যায়নি। ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে কারোর কোনও শত্রুতা ছিল কিনা, সেটাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

পরিবারের এক সদস্য বলেন, “কিছুই বুঝতে পারছি না কারা করতে পারে। ব্যবসার জায়গায় কোনও সমস্যা থাকলে, সেটাও তো কোনওদিন বাড়িতে বলেনি। ১০ দিন ধরে ছেলেটার কোনও খোঁজ নেই।” রাস্তার ধারে সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখা গিয়েছে, ওই যুবক রাস্তার ধারে বাইক দাঁড় করিয়ে নিজেই হেঁটে চলে যাচ্ছেন। বিষয়টি যথেষ্ট সন্দেহজনক। সবটা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।