Magrahat person arrested from Gurugram: বুদ্ধির জোরে মায়ের সম্ভ্রম রক্ষা করল ছোট্ট মেয়ে

Magrahat: ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট থানা এলাকায়। জানা গিয়েছে, স্কুল ছুটি হওয়ার পর বিকেল নাগাদ বছর তিরিশের ওই মহিলা শিশু কন্যাকে নিয়ে বাড়িতে ফিরছিলেন। অভিযোগ, সেই সময় অভিযুক্ত মহিলাকে টেনে নিয়ে গিয়ে পাশের বাঁশ বাগানে ধর্ষণের চেষ্টা করে বলে অভিযোগ।

Magrahat person arrested from Gurugram: বুদ্ধির জোরে মায়ের সম্ভ্রম রক্ষা করল ছোট্ট মেয়ে
সাংবাদিক বৈঠকে পুলিশImage Credit source: Tv9 Bangla

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Aug 20, 2025 | 4:18 PM

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: স্কুল থেকে মায়ের সঙ্গে ফিরছিল পাঁচ বছরের ছোট্ট মেয়ে। অভিযোগ, তখনই এক যুবক তাঁর মাকে টানতে-টানতে নিয়ে যাচ্ছিল জঙ্গলের দিকে। কী করবে বুঝে উঠতে না পেরে দৌড়ে চিৎকার করে লোক ডেকে জড়ো করে ওই শিশুকন্যা। যদিও এই ঘটনার পর এলাকা থেকে পালিয়ে গিয়েছিল অভিযুক্ত। এরপর হরিয়ানার গুরুগ্রামে গা ঢাকা দিয়েছিল অভিযুক্ত ব্যক্তি। কিন্তু নির্যাতিত মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত নামে পুলিশ। তারপর ভিন রাজ্য থেকে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে মগরাহাট থানার পুলিশ। ধৃতের বিরুদ্ধে ধর্ষণের চেষ্টা সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ।

ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট থানা এলাকায়। জানা গিয়েছে, স্কুল ছুটি হওয়ার পর বিকেল নাগাদ বছর তিরিশের ওই মহিলা শিশু কন্যাকে নিয়ে বাড়িতে ফিরছিলেন। অভিযোগ, সেই সময় অভিযুক্ত মহিলাকে টেনে নিয়ে গিয়ে পাশের বাঁশ বাগানে ধর্ষণের চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। তবে তাঁর হাত থেকে মাকে বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে চিৎকার করে আশেপাশের লোকজনদেরকে ডেকে আনে ছোট্ট শিশুটি। তারপর ঘটনাস্থলে আসেন এলাকাবাসী। রক্ষা পায় মায়ের সম্ভ্রম।

অভিযোগ, অভিযুক্ত সেই সময় মহিলা ও তার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়। এরপরই মগরাহাট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিতা মহিলা। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, অভিযুক্ত হরিয়ানার গুরুগ্রামে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। তদন্তকারীরা মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে গুরুগ্রাম থেকে তাঁকে পাকড়াও করে। নির্যাতিতা বলেন, “গত ৩০ তারিখ মেয়েকে নিয়ে ফিরছিলাম। ওই সময় অভিযুক্ত পিছন থেকে চেপে ধরে বাঁশ বাগানের দিকে নিয়ে যায়। তারপরই ধর্ষণের চেষ্টা করে।”

ডায়মন্ড হারবারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিতুন দে জানান, “অভিযুক্ত যুবক জেরা চলাকালীন নিজের দোষ কবুল করে নেয়। তাকে হেফাজতে নিয়ে তদন্তের বাকি প্রক্রিয়া চালাচ্ছে পুলিশ।”