AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Delhi Blast News: দিল্লির-কাণ্ডে আটক বাংলার পড়ুয়াকে ছাড়ল NIA, কী কী তথ্য তুলে দিল শাহিনদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া?

Bengal Student Released in Delhi Blast Case: নিশারও একই বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়াশোনা করছেন। শুক্রবার ভোটের এনআইএ-র একটি দল সূর্যাপুর বাজার চত্বর থেকে তাঁকে আটক করেন। তবে দিন পেরতেই তাঁকে ছেড়েও দিয়েছেন তদন্তকারীরা। কিন্তু এতক্ষণ আটকে রেখে তাঁর থেকে কী কী তথ্য উদ্ধার করেছে এনআইএ?

Delhi Blast News: দিল্লির-কাণ্ডে আটক বাংলার পড়ুয়াকে ছাড়ল NIA, কী কী তথ্য তুলে দিল শাহিনদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া?
আটক ডাক্তারি পড়ুয়াকে ছাড়ল NIA Image Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Nov 15, 2025 | 9:19 PM
Share

উত্তর দিনাজপুর: মাঝে কেটে গিয়েছে ২৪ ঘণ্টার অধিক। চলেছে টানা জিজ্ঞাসাবাদ। আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাক্তারি পড়ুয়া হয়েই যেন কাল হয়েছিল নিশারের। ভাইয়ের বিয়েতে ‘হাওয়া বদল’ করতে এসেও তদন্তকারীদের নজরে পড়ে যান তিনি।

ঘটনা শুক্রবারের। উত্তর দিনাজপুরের সূর্যাপুর বাজার এলাকা থেকে আটক করা হয় এক ডাক্তারি পড়ুয়াকে। নাম যাহ নিশার আলম। তিনি হরিয়ানার আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিবিএস-এর ছাত্র। এই বিশ্ববিদ্যালয়েই কর্মরত ছিলেন অভিযুক্ত চিকিৎসক শাহিন সাইদ ও মুজাম্মিল শাকিল। তাঁদের বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্ফোরক মজুতের অভিযোগ। পাশাপাশি, দিল্লির বিস্ফোরণের ঘটনার সঙ্গেও এই চিকিৎসকদের যোগ থাকতে পারে বলেই অনুমান তদন্তকারীদের। সেই সূত্র ধরেই তাঁদের র‌্যাডারে রয়েছে আল ফালাহ্ বিশ্ববিদ্যালয়। রয়েছেন পডু়য়ারাও।

নিশারও একই বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়াশোনা করছেন। শুক্রবার ভোটের এনআইএ-র একটি দল সূর্যাপুর বাজার চত্বর থেকে তাঁকে আটক করেন। তবে দিন পেরতেই তাঁকে ছেড়েও দিয়েছেন তদন্তকারীরা। কিন্তু এতক্ষণ আটকে রেখে তাঁর থেকে কী কী তথ্য উদ্ধার করেছে এনআইএ?

সূত্রের খবর, নিশার যেহেতু ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া, তাই অভিযুক্তদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় রয়েছে কিনা জানতে চান তদন্তকারীরা। পাশাপাশি, ক্যাম্পাসে অভিযুক্তরা কী রকম আচরণ করতেন? কার সঙ্গে, কেমন ব্যবহার রাখতেন, সবই তথ্য উদ্ধার করেছে এনআইএ। পাশাপাশি, অভিযুক্তদের মধ্য়ে একজন তাঁর বন্ধু ছিলেন বলে তদন্তকারীদের জানিয়েছেন নিশার। অবশ্য সেই বন্ধুর সঙ্গে বছর খানেক আগে শেষবার কথা হয়েছিল বলেও উল্লেখ করে সে।

শনিবার বিকালে নিশারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর অবশেষে ছেড়ে দেন তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, ওই ডাক্তারি পড়ুয়ার দেওয়া তথ্যে কোনও অসঙ্গতি পাননি তদন্তকারীরা। তাই রেহাই দেওয়া হয়েছে তাঁকে। নিশারের কাকা বলেন, ‘তদন্ত একদম সঠিক হয়েছে। আগেই বলেছিলাম, ছেলে খুবই ভাল। ও কখনওই কোনও বাজে কাজের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে না। আর তদন্তকারীরাও খুব ভাল। আমি তো প্রথম থেকেই ছিলাম। আমার সঙ্গে ওনারা খুব ভাল ব্যবহার করেছেন।’