৪০ লাখেরও বেশি আফগান শরণার্থী কয়েক দশক ধরে আছেন পাকিস্তানে। তার মধ্যে ১৭ লাখ শরণার্থী অবৈধভাবে পাকিস্তানে আছেন। পাক সরকারের এমনই মত। আর এর জেরেই আফগান শরণার্থীদের পাকিস্তান ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে পাক সরকার। তালিবান সরকারের আতঙ্কে নিজের দেশে ফিরতেও আতঙ্কগ্রস্ত আফগানিরা।
পাক প্রশাসন অবৈধ আফগান শরণার্থী ধরতে কড়া নীতি নিয়েছে। পাকিস্তানে ক্রমবর্ধমান আর্থিক সঙ্কট। তাহলে মূল্যবৃদ্ধিই কি আফগান হটাও নীতি গ্রহণ করতে বাধ্য করল পাক সরকারকে? মূল্যবৃদ্ধিই কি জন্য দায়ী? এদিকে পাক পুলিশের হাতে গ্রেফতার হবার ভয়ে দলে দলে অবৈধ আফগান অভিবাসীরা সীমান্তের দিকে পাড়ি দিয়েছেন।
বেশ কিছু আফগান নাগরিক দীর্ঘদিন পাকিস্তানে ছিলেন। তাঁরা বাড়িঘর ও ব্যবসা শুরু করেছিলেন পাকিস্তানে। আফগান শরণার্থীদের ভিড়ে লুকিয়ে থাকতে পারে তালিবানি জঙ্গি! আশঙ্কা পাকিস্তান সরকারের। তাই নিরাপত্তা জনিত কারণে পাক প্রশাসনের এমন নির্দেশ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি এমনটাই জানাচ্ছেন।
৪০ লাখেরও বেশি আফগান শরণার্থী কয়েক দশক ধরে আছেন পাকিস্তানে। তার মধ্যে ১৭ লাখ শরণার্থী অবৈধভাবে পাকিস্তানে আছেন। পাক সরকারের এমনই মত। আর এর জেরেই আফগান শরণার্থীদের পাকিস্তান ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে পাক সরকার। তালিবান সরকারের আতঙ্কে নিজের দেশে ফিরতেও আতঙ্কগ্রস্ত আফগানিরা।
পাক প্রশাসন অবৈধ আফগান শরণার্থী ধরতে কড়া নীতি নিয়েছে। পাকিস্তানে ক্রমবর্ধমান আর্থিক সঙ্কট। তাহলে মূল্যবৃদ্ধিই কি আফগান হটাও নীতি গ্রহণ করতে বাধ্য করল পাক সরকারকে? মূল্যবৃদ্ধিই কি জন্য দায়ী? এদিকে পাক পুলিশের হাতে গ্রেফতার হবার ভয়ে দলে দলে অবৈধ আফগান অভিবাসীরা সীমান্তের দিকে পাড়ি দিয়েছেন।
বেশ কিছু আফগান নাগরিক দীর্ঘদিন পাকিস্তানে ছিলেন। তাঁরা বাড়িঘর ও ব্যবসা শুরু করেছিলেন পাকিস্তানে। আফগান শরণার্থীদের ভিড়ে লুকিয়ে থাকতে পারে তালিবানি জঙ্গি! আশঙ্কা পাকিস্তান সরকারের। তাই নিরাপত্তা জনিত কারণে পাক প্রশাসনের এমন নির্দেশ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি এমনটাই জানাচ্ছেন।