AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bangladesh Minister: ‘সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিন’, ভারতে এসে বললেন বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী

Bangladesh Minister: বিশ্বের অন্যতম বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার জন্য ভারতের সংবিধানের যাঁরা প্রতিষ্ঠাতা তাঁদের স্বপ্নগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে, এমনটাই মত বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির।

Bangladesh Minister: 'সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিন', ভারতে এসে বললেন বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী
| Edited By: | Updated on: May 23, 2022 | 8:20 PM
Share

বেঙ্গালুরু : ভারতে সংখ্যালঘুদের যাতে নিরাপত্তা দেওয়া হয়, এক অনুষ্ঠান থেকে এমনই বার্তা দিলেন বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। সম্প্রতি বেঙ্গালুরুতে India@2047 নামে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে ভারতের বিভিন্ন ক্ষেত্র নিয়ে মত প্রকাশ করেন তিনি। আরএসএস ঘনিষ্ঠ থিংক ট্যাঙ্ক হিসেবে কাজ করে ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন। আর সেই সংস্থার আয়োজিত অনুষ্ঠানেই এমন মন্তব্য করতে শোনা যায় দীপু মনিকে। শনিবার বেঙ্গালুরুতে ওই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করার বার্তা দিয়েছেন জানান তিনি।

দীপু মনি এ দিন উল্লেখ করেছেন, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও ধর্মীয় আচার পালনের ক্ষেত্রে যাতে স্বাধীনতা থাকে, সে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। শান্তি ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার কথাও বলেছেন তিনি। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার কথা বলে তিনি জানান, এটা শুধু ভারত নয়, সব দেশের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

বাংলাদেশের এই মন্ত্রী আরও উল্লেখ করেন, বিশ্বের অন্যতম বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার জন্য ভারতের সংবিধানের যাঁরা প্রতিষ্ঠাতা তাঁদের স্বপ্নগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। তাঁর মতে দেশের মানুষদের মৌলিক অধিকারের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে নাগরিকদের, বিশেষ করে তফসিলি জাতি বা উপজাতি, ওবিসি এবং সমাজের সব স্তরের নারীদের সম্ভাবনা বাড়াতে হবে। তবেই ভারত এগিয়ে যেতে পারবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

দীপু মনি জানান, ভারত বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার প্রতিবেশী দেশগুলোর নেতৃত্ব দিতে সক্ষম। এ জন্য আভ্যন্তরীণ শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখা ও তার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। তিনি আরও মনে করেন, সামাজিক স্তরবিন্যাস কেবল দুর্বল অংশগুলোকেই বঞ্চিত করবে না বরং বিভাজনের নীতি ও পদ্ধতিও তৈরি করবে। ভারত ও বাংলাদেশ কী ভাবে পরস্পরের প্রতি সহযোগিতা করবে, সে বিষয়েও কথা বলবেন তিনি।