Tariff: এবার ট্রাম্পকে পাল্টা জিনপিংয়ের, বড় সিদ্ধান্ত চিনের
Tariff: গত ২০ জানুয়ারি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে বসার পরই আমেরিকা প্রথম নীতি নেন ট্রাম্প। বিভিন্ন দেশের পণ্যের উপর পারস্পরিক শুল্ক বসানোর কথাও জানান। সেইমতো দিন দুয়েক আগে আমেরিকায় রফতানিকৃত বিভিন্ন দেশের পণ্যের উপর পারস্পরিক শুল্ক ঘোষণা করেন তিনি।

বেজিং: বিভিন্ন দেশের উপর পারস্পরিক শুল্ক বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছাড় পায়নি চিনও। এবার ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পাল্টা দিল শি জিনপিং সরকার। চিনে রফতানিকৃত আমেরিকার সব পণ্যে ৩৪ শতাংশ শুল্ক বসানোর সিদ্ধান্ত নিল বেজিং। আগামী ১০ এপ্রিল থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে বলে ঘোষণা করল চিনের অর্থমন্ত্রক।
গত ২০ জানুয়ারি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে বসার পরই আমেরিকা প্রথম নীতি নেন ট্রাম্প। বিভিন্ন দেশের পণ্যের উপর পারস্পরিক শুল্ক বসানোর কথাও জানান। সেইমতো দিন দুয়েক আগে আমেরিকায় রফতানিকৃত বিভিন্ন দেশের পণ্যের উপর পারস্পরিক শুল্ক ঘোষণা করেন তিনি।
এতদিন আমেরিকায় রফতানিকৃত চিনের সমস্ত পণ্যে ২০ শতাংশ শুল্ক দিতে হত। তার উপর আরও ৩৪ শতাংশ শুল্কের কথা ঘোষণা করেন ট্রাম্প। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের এই ঘোষণা যে তারা ভালভাবে নেয়নি, তা বুঝিয়ে দিল বেজিং। এদিন শি জিনপিং সরকারের অর্থমন্ত্রক ঘোষণা করল, আগামী ১০ এপ্রিল থেকে আমেরিকা থেকে চিনে আসা সমস্ত পণ্যে অতিরিক্ত ৩৪ শতাংশ শুল্ক নেওয়া হবে।
চিনের এই ঘোষণার পরই ওয়াল স্ট্রিটে একাধিক সংস্থার শেয়ারে ধস নামে। যেসব কোম্পানি চিনে ব্যবসা করে, তাদের শেয়ার এক ধাক্কায় অনেকটাই পড়েছে। এদিকে, চিনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজের ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে বেজিংকে আক্রমণ করেছেন ট্রাম্প। ‘চিন ভুল খেলল’ বলে লিখেছেন তিনি। কূটনীতিকরা বলছেন, শুল্ক নিয়ে এবার দুই দেশের মধ্যে চাপানউতোর আরও বাড়তে পারে। এর জল কতদূর গড়ায়, সেটাই এখন দেখার।

