Tarique Rahman: ১৭ বছর নির্বাসনে থেকেও বাংলাদেশের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি তারেক রহমান! মাথা ঘুরিয়ে দেবে তাঁর সম্পত্তি

Tarique Rahman Wealth: বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। ১৯৬৭ সালে পাকিস্তানের ঢাকাতে জন্মগ্রহণ করেন তারেক। পড়াশোনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এরপরে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সেও পড়তে যান।

Tarique Rahman: ১৭ বছর নির্বাসনে থেকেও বাংলাদেশের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি তারেক রহমান! মাথা ঘুরিয়ে দেবে তাঁর সম্পত্তি
তারেক রহমান।Image Credit source: Facebook

|

Dec 27, 2025 | 10:27 AM

ঢাকা: বাংলাদেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। ১৭ বছরের স্বেচ্ছা-নির্বাসন কাটানোর পর আবার নিজের মাতৃভূমিতে পা রাখতে পেরেছেন তিনি। বিএনপির ক্রাউন প্রিন্সও বলা হয় তারেককে। কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, আসন্ন বাংলাদেশ জাতীয় নির্বাচনে যদি বিএনপি জয়ী হয়, তাহলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীও হতে পারেন তারেক রহমান। তবে অনেকেই জানেন না যে বাংলাদেশে ১৭ বছর না থেকেও, তারেক রহমান সে দেশের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি? তারেকের সম্পত্তি কত? এতদিন লন্ডনে কী-ই বা করতেন তিনি?

বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। ১৯৬৭ সালে পাকিস্তানের ঢাকাতে জন্মগ্রহণ করেন তারেক। পড়াশোনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এরপরে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সেও পড়তে যান। দেশে ফিরে ১৯৯০-র দশক থেকে সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দেন।

১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদে নির্বাচিত হন। মা প্রধানমন্ত্রী পদে থাকাকালীন একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদ সামলেছেন তারেক। পরে ২০০৭ সালে শেখ হাসিনার আওয়ামী লিগ ক্ষমতায় আসার পরই দুর্নীতি সহ একাধিক অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সময় বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন বা দুদক জানিয়েছিল, ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক তারেক রহমান। ২০০৮ সালে জেলমুক্তির পরই চিকিৎসার কারণ দেখিয়ে সপরিবারে লন্ডন চলে যান তারেক। বর্তমানে তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও।

তারেকের সম্পত্তি- 

তারেক রহমানের সম্পত্তি বিপুল। বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, বর্তমানে তারেক রহমানের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১.৭ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার অঙ্ক ২১ হাজার কোটি টাকা। ভারতীয় মুদ্রায় এর অঙ্ক ১৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি।

তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে লন্ডনে রয়েছেন। তাঁর বিলাসবহুল জীবনযাত্রা অনেকেরই নজর কেড়েছে। সেখানে তিনি ২০১৫ সালে হোয়াইট অ্যান্ড ব্লু কনসালট্যান্টস লিমিটেড নামে একটি প্রাইভেট সংস্থা রেজিস্টার করেন। এই সংস্থা জনসংযোগ বা পাবলিক রিলেশন ও কমিউনিকেশনের কাজ করে। দক্ষিণ আফ্রিকার একাধিক প্রকল্পে প্রায় ১৫ মিলিয়ন অর্থাৎ ১.৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ রয়েছে বলেই সূত্রের খবর। মালয়শিয়ায় তিনি এই তথ্য দিয়েছিলেন বলে দাবি।