Donald Trump-Shehbaz Sharif: হোয়াইট হাউসে রুদ্ধদ্বার বৈঠক! ট্রাম্পের কানে বিষ ঢাললেন শরিফ-মুনির?

US-Pakistan Relation: ২৫ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে শীর্ষ আধিকারিকরা স্বাগত জানান পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে।  এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ওভাল অফিসে রুদ্ধদ্বার আলোচনা হয়। এই প্রথম কোনও মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখোমুখি বসলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ।

Donald Trump-Shehbaz Sharif: হোয়াইট হাউসে রুদ্ধদ্বার বৈঠক! ট্রাম্পের কানে বিষ ঢাললেন শরিফ-মুনির?
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ আসিম মুনির-শেহবাজ শরিফের।Image Credit source: PTI

|

Sep 26, 2025 | 8:01 AM

ওয়াশিংটন: পাকিস্তান প্রীতি বাড়ছে আমেরিকার। ফের আমেরিকায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ ও সেনা প্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির। দেখা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে। রুদ্ধদ্বার বৈঠকও হল তাঁদের।এরপরই জল্পনা তৈরি হচ্ছে, কী আলোচনা হল?

২৫ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে শীর্ষ আধিকারিকরা স্বাগত জানান পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে।  এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ওভাল অফিসে রুদ্ধদ্বার আলোচনা হয়। এই প্রথম কোনও মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখোমুখি বসলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। ২০১৯ সালে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পর এই প্রথম ওভাল অফিসে ঢোকার সুযোগ পেলেন শেহবাজ।

কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে জানা না গেলেও, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, বাণিজ্য, আঞ্চলিক সুরক্ষা সহ একাধিক ইস্যুতেই কথা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

পাক প্রধানমন্ত্রী ও সেনা প্রধানের এই সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন কূটনীতিকরা। বিগত কয়েক মাসে ভারত-আমেরিকার সম্পর্কে যেমন মোড় এসেছে, তেমনই আমেরিকার সঙ্গে পাকিস্তানের বন্ধুত্ব আবার বেড়েছে। মে মাসে ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতের পর থেকেই যুদ্ধ থামানোর দাবি করে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। গত জুন মাসেই হোয়াইট হাউসে মধ্যহ্নভোজে পাকিস্তানের সেনা প্রধান আসিম মুনিরকে ডেকেছিলেন ট্রাম্প। এর ঠিক পরেই আসিম মুনির ট্রাম্পের নাম নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে।

শেহবাজ শরিফ ও আসিম মুনিরের এই সফরের আগেও ট্রাম্প প্রকাশ্যে দুইজনকে ‘গ্রেট লিডার’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছিলেন, “দারুণ নেতা আসছেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ ও ফিল্ড মার্শাল। দারুণ ব্যক্তি ফিল্ড মার্শাল, প্রধানমন্ত্রীও খুব ভাল। ওঁরা দুজনই আসছেন।”

এদিকে, বন্ধু ভারতকেও খোয়াতে চান না মার্কিন প্রেসিডেন্ট। গত সপ্তাহেই তিনি জানিয়েছিলেন বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা চলছে নয়া দিল্লির সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে খুব ভাল বন্ধু বলে উল্লেখ করে শীঘ্রই তাঁর সঙ্গে কথা বলার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছিলেন।