Alternative Income: যৌন আকাঙ্ক্ষা মেটাতে বিক্রি হচ্ছে শরীরের এই অংশের ছবি, কত আয় হয় জানেন
Alternative Income: আজকাল ডিজিটাল দুনিয়ায় অর্থ উপার্জনের পথ আরও বেড়ে গিয়েছে। এই যেমন নিউ ইয়র্ক পোস্টের এই সাম্প্রতিক রিপোর্টে উঠে এসেছে, শুধুমাত্র নিজের মোবাইলে কিংবা ক্যামেরায় কয়েকটা ছবি তুলেই দুর্দান্ত আয় করতে শুরু করেছেন অনেকে। রিপোর্ট উঠে এসেছে, এইভাবে কেউ কেউ বছর ঘুরলে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। অঙ্কটা কারও কারও ক্ষেত্রে ৩৭ লাখ পর্যন্তও পৌঁছে গিয়েছে।
যুগ বদলাচ্ছে। ন’টা-পাঁচটা কর্পোরেট শ্রমিক হয়ে আর থাকতে চাইছেন না অনেকেই। খুঁজে নিচ্ছেন বিকল্প আয়ের উৎস। বিকল্প পেশা। যেখানে কারও কথায় উঠতে-বসতে হবে না। ‘ইয়েস বস’ জীবন থেকে বেরিয়ে স্বাধীন ভাবে অর্থ উপার্জনের পথে নেমে পড়েছেন অনেকেই। সাফল্যও পাচ্ছেন অনেকে। কর্পোরেট জীবনে যে আয় করতেন, তার থেকে বহু গুণ বেশি আয় করছেন নতুন জীবনে। আজকাল ডিজিটাল দুনিয়ায় অর্থ উপার্জনের পথ আরও বেড়ে গিয়েছে। এই যেমন নিউ ইয়র্ক পোস্টের এই সাম্প্রতিক রিপোর্টে উঠে এসেছে, শুধুমাত্র নিজের মোবাইলে কিংবা ক্যামেরায় কয়েকটা ছবি তুলেই দুর্দান্ত আয় করতে শুরু করেছেন অনেকে। রিপোর্ট উঠে এসেছে, এইভাবে কেউ কেউ বছর ঘুরলে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। অঙ্কটা কারও কারও ক্ষেত্রে ৩৭ লাখ পর্যন্তও পৌঁছে গিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক সেক্স থেরাপিস্ট মেলিসা কুকও এই বিষয়ে আলোকপাত করেছেন। রিপোর্ট বলছে, মানুষজন আজকাল বিভিন্ন অপ্রচলিত আয়ের উৎস বেছে নিচ্ছেন। তার মধ্যে একটি বিষয় যা ভীষণ কৌতূহল বাড়িয়েছে, তা হল নিজের পায়ের পাতার ফটো দেখানো। পায়ের পাতার আবার বিভিন্ন ধরন রয়েছে। গঠন অনুযায়ী এগুলিকে রোমান, গ্রিক, স্ক্যোয়ার… এমন বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা হয়। আর এই পায়ের ছবি দেখিয়ে অনেকেই প্রচুর টাকা কামাচ্ছেন অনলাইনে।
মেলিসা কুকের কথায়, ‘ফুট ফেটিশ আজকের দিনে অত্যন্ত প্রচলিত একটি ফেটিশ।’ ফেটিশ বলতে বোঝায় যৌনাঙ্গ ছাড়া শরীরের অন্য কোনও অঙ্গের প্রতি এক ধরনের যৌন আকাঙ্ক্ষা। মেলিসা কুকের কথায়, আজকাল পিসেন্ট ফুট যাঁদের রয়েছে, তাঁদের পায়ের পাতার দর সবথেকে বেশি। পিসেন্ট ফুট হল, যাঁদের পায়ের বড় তিনটি আঙুল একই মাপের হয়। এক ফুট ফেটিশ ওয়েবসাইটের সমীক্ষায় ফুট মডেলদের আয় সম্পর্কিত এক দারুণ মজাদার সমীক্ষা উঠে এসেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, যাঁদের স্ক্যোয়ার ফুট রয়েছে, তাঁরা সবথেকে বেশি আয় করেছেন। বছরে ৩৭ লাখ টাকা। এরপর গ্রিক ফুট। তাদের আয় ৩৫ লাখ টাকা।