AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Adani Group Companies: হিন্ডেনবার্গের হিমশৈলে ধাক্কা খাওয়ার আগের অবস্থায় ফিরতে চলেছে আদানির বিভিন্ন কোম্পানি

Adani Companies on High Capex Path: আদানি গোষ্ঠী আগামী ১০ বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার বা ৮ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। যেখান থেকে নাকি কর পূর্ববর্তী আয় ধরা হয়েছে বছরে ১০ বিলিয়ন ডলার, যা প্রতি বছর অন্তত ১০ শতাংশ করে বাড়বে।

Adani Group Companies: হিন্ডেনবার্গের হিমশৈলে ধাক্কা খাওয়ার আগের অবস্থায় ফিরতে চলেছে আদানির বিভিন্ন কোম্পানি
| Updated on: Feb 21, 2025 | 6:18 PM
Share

হিন্ডেনবার্গে ধাক্কার আগে আদানির গ্রুপের বিভিন্ন সংস্থার ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার বা মূলধন ব্যয় অনেকটা বেশি ছিল। ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার বা মূলধন ব্যয়ের অর্থ হল, এমন কোনও সম্পত্তি যা বারবার ব্যবহার করা যায়, যেমন জমি, গাড়ি, অন্য কোনও সংস্থায় বিনিয়োগ ইত্যাদি কেনা বা সংস্কার করার জন্য অর্থ ব্যয় করাকে বোঝায়। আর এবার গৌতম আদানির নেতৃত্বাধীন এই সংস্থা ঘোষণা করেছে, তারা পুনরায় তেমনই একটা ক্যাপেক্স চক্রের জন্য তৈরি হচ্ছে।

এর আগে যে আদানি গোষ্ঠীর সংস্থাগুলো যে ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার করেছিল, সেগুলো সম্পূর্ণভাবে ঋণের উপর নির্ভরশীল ছিল। যদিও এবারে সেই একই কাজের জন্য কোনও ঋণ নেবে না সংস্থাটি। তারা তাদের কোম্পানি থেকে অর্থের জোগানের মাধ্যমে এই কাজ করবে।

আদানি গ্রুপ একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, “আদানি গোষ্ঠীর অধীনস্থ সংস্থাগুলো এখন অনেক বেশি মূলধন ব্যয়ের পথে রয়েছে। আর এই ক্ষেত্রে সংস্থাগুলোর নগদে জোগানের ও তাদের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নের একটা শক্ত ভিত্তি রয়েছে। এ ছাড়াও সংস্থাগুলো নিজ নিজ সেক্টরে গ্লোবাল লিডার হিসাবে এগিয়ে যাবে”।

আদানি গোষ্ঠী আগামী ১০ বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার বা ৮ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। যেখান থেকে নাকি কর পূর্ববর্তী আয় ধরা হয়েছে বছরে ১০ বিলিয়ন ডলার, যা প্রতি বছর অন্তত ১০ শতাংশ করে বাড়বে।

জানা গিয়েছে, এই ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচারের বেশিরভাগটাই করবে আদানি এন্টারপ্রাইজ, যারা এয়ারপোর্ট ও সবুজ হাইড্রোজেনের মতো বিষয়গুলো দেখাশোনা করে। এ ছাড়াও থাকবে আদানি গ্রিন এনার্জি, আদানি এনার্জি সলিউশন ও আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোন। আদানি গোষ্ঠী আশা করছে যে ২০৩০ অর্থবর্ষের মধ্যে এই সংস্থাগুলো তাদের নিজ নিজ সেক্টরে মার্কেট লিডারে পরিণত হবে।