এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড অর্থাৎ ইটিএফ আসলে ইক্যুইটিতে একপ্রকার প্যাসিভ বিনিয়োগ। আর ইক্যুইটি সম্পর্কিত বিনিয়োগের ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা একটি বিষয়ে বিশেষ জোর দেন। সেটা হচ্ছে বিনিয়োগের সময়কাল। তারা বলেন কোনও বিনিয়োগ থেকে সর্বোচ্চ রিটার্ন পেনে এবং রিটার্নের রিস্ক কমিয়ে আনতে বিনিয়োগের সময়কাল অনেক বেশি হওয়া জরুরি।
এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড বা ইটিএফে কেউ যদি বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে তাহলে বুঝতে হবে ইটিএফ কেনা বা বিক্রি করার কোনও নির্দিষ্ট সময় হয় না। কেউ যত বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করবেন, তাঁর সেই বিনিয়োগে ঝুঁকি ততই কম হবে। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, ৫ থেকে ১০ বছর বা তার বেশি সময়ের জন্য বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি একেবারেই কমে যায়। কিন্তু কেউ যদি ২ থেকে ৩ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে চায় তবে অনেক ভেবেচিন্তে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আপনি বিনিয়োগের জন্য নির্দিষ্ট একটি সেক্টর ভিত্তিক ইটিএফ বেছে নিতে পারেন। বর্তমানে দূষণ ক্রমশ বাড়ছে। দিল্লি, কলকাতা, মুম্বইয়ের মতো শহরগুলোয় দূষণ একটি বিশাল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই পরিপ্রেক্ষিতে সরকার ইলেকট্রিক ভেহিকল বা ইভি প্রোমোট করছে। এমন পরিস্থিতিতে এই ধরণের যানবাহন তৈরির সঙ্গে যুক্ত কোম্পানি ভিত্তিক ইটিএফে বিনিয়োগ করা বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি ভাল বিকল্প হতে পারে। এরপর বাজারের উত্থানপতনের সঙ্গে এই ধরণের ইটিএফের দর পড়লে তখন বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানো যেতে পারে। আর এতে অ্যাভারেজিং ভাল হয়। আর যদি মনে হয় বাজার অনেকেটা উঠেছে, তখন বিনিয়োগ বিক্রি করতে পারেন আপনি। তবে, কখন ইটিএফ কিনবেন আর কখন বিক্রি করবেন সেটা অবশ্যই উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করে নেবেন।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ বাজারগত ঝুঁকি সাপেক্ষ। বিনিয়োগের আগে বিনিয়োগ সংক্রান্ত সমস্ত নথি সাবধানে পড়ুন।
এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড অর্থাৎ ইটিএফ আসলে ইক্যুইটিতে একপ্রকার প্যাসিভ বিনিয়োগ। আর ইক্যুইটি সম্পর্কিত বিনিয়োগের ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা একটি বিষয়ে বিশেষ জোর দেন। সেটা হচ্ছে বিনিয়োগের সময়কাল। তারা বলেন কোনও বিনিয়োগ থেকে সর্বোচ্চ রিটার্ন পেনে এবং রিটার্নের রিস্ক কমিয়ে আনতে বিনিয়োগের সময়কাল অনেক বেশি হওয়া জরুরি।
এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড বা ইটিএফে কেউ যদি বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে তাহলে বুঝতে হবে ইটিএফ কেনা বা বিক্রি করার কোনও নির্দিষ্ট সময় হয় না। কেউ যত বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করবেন, তাঁর সেই বিনিয়োগে ঝুঁকি ততই কম হবে। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, ৫ থেকে ১০ বছর বা তার বেশি সময়ের জন্য বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি একেবারেই কমে যায়। কিন্তু কেউ যদি ২ থেকে ৩ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে চায় তবে অনেক ভেবেচিন্তে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আপনি বিনিয়োগের জন্য নির্দিষ্ট একটি সেক্টর ভিত্তিক ইটিএফ বেছে নিতে পারেন। বর্তমানে দূষণ ক্রমশ বাড়ছে। দিল্লি, কলকাতা, মুম্বইয়ের মতো শহরগুলোয় দূষণ একটি বিশাল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই পরিপ্রেক্ষিতে সরকার ইলেকট্রিক ভেহিকল বা ইভি প্রোমোট করছে। এমন পরিস্থিতিতে এই ধরণের যানবাহন তৈরির সঙ্গে যুক্ত কোম্পানি ভিত্তিক ইটিএফে বিনিয়োগ করা বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি ভাল বিকল্প হতে পারে। এরপর বাজারের উত্থানপতনের সঙ্গে এই ধরণের ইটিএফের দর পড়লে তখন বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানো যেতে পারে। আর এতে অ্যাভারেজিং ভাল হয়। আর যদি মনে হয় বাজার অনেকেটা উঠেছে, তখন বিনিয়োগ বিক্রি করতে পারেন আপনি। তবে, কখন ইটিএফ কিনবেন আর কখন বিক্রি করবেন সেটা অবশ্যই উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করে নেবেন।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ বাজারগত ঝুঁকি সাপেক্ষ। বিনিয়োগের আগে বিনিয়োগ সংক্রান্ত সমস্ত নথি সাবধানে পড়ুন।