AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Apple On Donald Trump’s Tariff: শুল্ক যুদ্ধে চিনের সর্বনাশে, iPhone তৈরি করে পৌষমাস ভারতের বাজারে!

Reciprocal Tariffs On iPhones: আইফোন প্রস্তুতকারক সংস্থা এই করের হাত থেকে বাঁচতে একটা পরিকল্পনা করেছিল। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে ভারতে তৈরি আইফোন এবার তারা আমেরিকায় আমদানি করবে।

Apple On Donald Trump's Tariff: শুল্ক যুদ্ধে চিনের সর্বনাশে, iPhone তৈরি করে পৌষমাস ভারতের বাজারে!
| Updated on: Apr 13, 2025 | 11:38 AM
Share

করোনাকালের পর তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা আপাতত কাটিয়ে উঠেছে অ্যাপেল। চিনের উপর ডোনাল্ড ট্রাম্পের বসানো ১২৫ শতাংশ করের ধাক্কায় কেঁপে উঠেছিল এই আমেরিকান টেক জায়ান্ট। তবে শুক্রবার রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেছেন যে তারা ইলেকট্রনিক জিনিসের উপর কোনও রকম কর নেবে না। আর এতেই হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছে আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাক প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাপেল।

এভারকোরের সিনিয়র ম্যানেজিং ডিরেক্টর অমিত দারিয়ানানি বলছেন, এটা অ্যাপেলের জন্য একটা দারুণ খবর। এই কর চাপলে সংস্থার ইলেকট্রনিক পণ্য তৈরি করতে অনেক বেশি খরচ হতে পারত। তিনি মনে করছেন, সোমবার বাজার খুললে অ্যাপেলের শেয়ারের দাম বাড়তে পারে চড়চড়িয়ে।

তবে, শুক্রবার ট্রাম্পের শুল্ক ছাড়ের ঘোষণা আসার আগেই আইফোন প্রস্তুতকারক সংস্থা এই করের হাত থেকে বাঁচতে একটা পরিকল্পনা করেছিল। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে ভারতে তৈরি আইফোন এবার তারা আমেরিকায় আমদানি করবে। ভারতে তৈরি আইফোন ইউরোপের বাজারে রফতানি করে অ্যাপেল। অন্যদিকে, চিনে তৈরি আইফোন চলে যায় আমেরিকায়।

এক বছরে অ্যাপেল প্রায় ২২ থেকে ২৩ কোটি আইফোন বিক্রি করে। আর এর মধ্যে এক তৃতীয়াংশ বা প্রায় ৭ থেকে ৮ কোটি আইফোন বিক্রি হয় আমেরিকায়। অন্যদিকে, ভারতে আইফোন প্রস্তুতকারী ফ্যাকট্রিগুলো সারা বছরে সম্মিলিতভাবে ৩ কোটি ফোন তৈরি করতে পারে। ফলে আমেরিকার চাহিদার অর্ধেকের কাছাকাছি আইফোন অ্যাপেল চাইলেই ভারত থেকে আমদানি করতে পারবে। কারণ চিনের তুলনায় ভারতের উপর অনেক কম শুল্ক বসিয়েছে আমেরিকা। আর এই পরিবর্তনের সুবিধা পাবে ভারতেরই অর্থনীতি।

শেয়ারে বিনিয়োগ করতে চাইলে সেই শেয়ারের বিষয়ে যথাযথ তথ্যানুসন্ধান ও অ্যানালিসিস করুন। এই ভিডিয়ো শুধুমাত্র শিক্ষাগত উদ্দেশ্যে। TV9 বাংলা বিনিয়োগের কোনও উপদেশ দেয় না।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: যে কোনও বিনিয়োগে বাজারগত ঝুঁকি রয়েছে। ফলে, আগে বিনিয়োগ সংক্রান্ত সমস্ত নথি সাবধানে পড়ে নেবেন। তারপর বিনিয়োগ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।