AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Patanjali: কৃষিজ পণ্যের রফতানির পরিকল্পনা, পতঞ্জলির হাত ধরে কি ভাগ্য ফিরবে উত্তর প্রদেশের কৃষকদের?

Uttar Pradesh: বিরাট এই লক্ষ্যেকে সামনে রেখে যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এবার একটা বিরাট উদ্যোগ নিয়েছে। পতঞ্জলির সঙ্গে হাত মিলিয়ে তারা জেওয়র বিমানবন্দরের কাছে তৈরি করতে চলেছে একটি ফুড পার্ক।

Patanjali: কৃষিজ পণ্যের রফতানির পরিকল্পনা, পতঞ্জলির হাত ধরে কি ভাগ্য ফিরবে উত্তর প্রদেশের কৃষকদের?
| Updated on: Oct 21, 2025 | 12:27 PM
Share

উত্তরপ্রদেশের পশ্চিম অংশকে কৃষি রফতানির ‘মেজর হাব’ বানাতে এবার ঝাঁপাল যোগী সরকার। জেওয়র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে কেন্দ্র করে এই প্রজেক্ট বাস্তবায়নের স্বপ্ন দেখছে সে রাজ্যের সরকার। কারণ এতে পণ্যের ডেলিভারির সময়ও কমবে, কমবে অন্যান্য লজিস্টিক খরচও।

বিরাট এই লক্ষ্যেকে সামনে রেখে যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এবার একটা বিরাট উদ্যোগ নিয়েছে। পতঞ্জলির সঙ্গে হাত মিলিয়ে তারা জেওয়র বিমানবন্দরের কাছে তৈরি করতে চলেছে একটি ফুড পার্ক। রিপোর্ট বলছে, কর্ণাটকের ইনোভা ফুড পার্কের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চাইছে যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অথরিটি বা YEIDA।

প্রস্তাব অনুযায়ী, সেক্টর ২৪এ-তে পতঞ্জলির জন্য বরাদ্দ জমি থেকে ৫০ একর জমি ইনোভাকে সাব-লিজ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বিমানবন্দরের কার্গো টার্মিনাল থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে এই ফুড পার্ক তৈরি হবে। আর সেই কারণেই এক ধাক্কায় অনেকটা কমে যাবে লজিস্টিক বাবদ খরচ।

এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য পরিষ্কার, কৃষি ও উদ্যানজাত পণ্য পরীক্ষা, গ্রেডিং ও প্যাকেজিংয়ের জন্য আধুনিক পরিকাঠামো তৈরি করা। এর ফলে উত্তরপ্রদেশের পশ্চিম অংশের কৃষকদের পণ্য সরাসরি রাশিয়া ইউরোপ বা মধ্যপ্রাচ্যে কোনও দেশে রফতানি করা যাবে।

যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অথরিটি স্পেশাল এক্সিকিউটিভ অফিসার শৈলেন্দ্র ভাটিয়া জানিয়েছেন, তাঁরা পতঞ্জলির সঙ্গে এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেছেন। যদিও সংস্থার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত কী হতে চলেছে, তা জানা যায়নি এখনও। মনে রাখতে হবে, ২০১৭ সালে পতঞ্জলি এই এলাকায় ৪৩০০ একর জমি পেয়েছিল। এবং চুক্তি অনুযায়ী কিন্তু সাব-লিজ দেওয়ার ক্ষমতাও রয়েছে তাদের কাছে। এই চুক্তি যদি সফল হয়, তাহলে সে রাজ্যের ‘ফার্ম-টু-মার্কেট কানেক্টিভিটি’ বাড়বে, এবং জেওয়র বিমানবন্দরকে কেন্দ্র করে এক নতুন কৃষি-অর্থনীতির জন্ম হবে।