নয়া দিল্লি : তপ্ত হচ্ছে ভোটের হাওয়া। হাতে আর একেবারেই অল্প ক’টা দিন বাকি। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রচার পর্ব। চলছে আক্রমণ, প্রতি আক্রমণের পালা। আর পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের মধ্যে সবথেকে বেশি নজর থাকছে উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে (Uttar Pradesh Assembly Elections 2022)। বিশেষ করে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে, যোগীরাজ্যের নির্বাচনে আরও গুরুত্ব বেড়েছে। এবার উত্তর প্রদেশের প্রচার ময়দানে খোদ নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। ছোট ছোট ব়্যালি করে দলীয় কর্মীদের ভার্চুয়ালি বার্তা দিলেন নমো। অখিলেশের সমাজবাদী পার্টিকে নাম না করে কড়া আক্রমণ শানিয়ে বললেন, “দাঙ্গাবাজ, মাফিয়াদের উত্তর প্রদেশের দখল নিতে দেবে না আম জনতা।” মূলত উত্তর প্রদেশে সমাজবাদী পার্টির আমলে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতেই এই মন্তব্য করেন মোদী।
রাজধানীর রাজনীতির অলিন্দে একটি শব্দবন্ধ প্রায়শই শোনা যায় – দিল্লির রাস্তা যায় উত্তর প্রদেশ হয়ে। অর্থাৎ, উত্তর প্রদেশের দখল যাঁর হাতে থাকবে, দিল্লি দখলের দৌঁড়েও সেই দল এক পা এগিয়ে থাকবে। আর তাই পদ্ম শিবির এবার উত্তর প্রদেশে নিজেদের পায়ের তলার মাটি আরও শক্ত করতে তৎপর। শুক্রবার উত্তর প্রদেশের এক ‘জন চৌপল’-এ ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করছিলেন নমো। সেখানে অখিলেশের দলকে কড় আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, এই বারের নির্বাচন হল এক নতুন ইতিহাস রচনার নির্বাচন। তাঁর কথায়, এবারের ভোট নিরাপত্তা, সম্মান ও বিকাশের ধারা বজায় রাখার নির্বাচন। এক নতুন ইতিহাস রচনার নির্বাচন। আমি খুশি যে উত্তর প্রদেশের মানুষ দাঙ্গাবাজ ও মাফিয়াদের পিছন থেকে রাজ্যকে নিয়ন্ত্রণ করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”
নরেন্দ্র মোদীর মতে, এবারের নির্বাচনে অন্যান্যবারের তুলনায় একেবারেই আলাদা। এবারের ভোট উত্তর প্রদেশের শান্তির জন্য। প্রধানমন্ত্রী উত্তর প্রদেশের প্রচারে বলেন, ” স্বাধীনতার পর থেকে উত্তর প্রদেশ অনেক নির্বাচন দেখেছে। অনেক সরকারকে ক্ষমতায় আসতে দেখেছে, চলে যেতে দেখেছে। কিন্তু এবারের নির্বাচন একেবারেই আলাদা। এবারের ভোট উত্তর প্রদেশের শান্তির জন্য, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য, সুশাসনের জন্য।” তাঁর কথায় বিজেপি সরকার যা বলে তা করে দেখায়। প্রমাণ হিসেবে তিনি দিল্লি – মীরাট এক্সপ্রেসওয়ের কথা তুলে ধরেন। বলেন, “এই বছরের শুরুতে, আমি মীরাটে গিয়েছিলাম। সেদিন আবহাওয়া খারাপ ছিল। আমাকে সেই জন্য সড়ক পথে যেতে হচ্ছিল। সেদিন আমি দিল্লি – মীরাট এক্সপ্রেসওয়ের জন্য আমি এক ঘণ্টার মধ্যেই গন্তব্যে পৌঁছে গিয়েছিলাম।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
নয়া দিল্লি : তপ্ত হচ্ছে ভোটের হাওয়া। হাতে আর একেবারেই অল্প ক’টা দিন বাকি। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রচার পর্ব। চলছে আক্রমণ, প্রতি আক্রমণের পালা। আর পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের মধ্যে সবথেকে বেশি নজর থাকছে উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে (Uttar Pradesh Assembly Elections 2022)। বিশেষ করে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে, যোগীরাজ্যের নির্বাচনে আরও গুরুত্ব বেড়েছে। এবার উত্তর প্রদেশের প্রচার ময়দানে খোদ নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। ছোট ছোট ব়্যালি করে দলীয় কর্মীদের ভার্চুয়ালি বার্তা দিলেন নমো। অখিলেশের সমাজবাদী পার্টিকে নাম না করে কড়া আক্রমণ শানিয়ে বললেন, “দাঙ্গাবাজ, মাফিয়াদের উত্তর প্রদেশের দখল নিতে দেবে না আম জনতা।” মূলত উত্তর প্রদেশে সমাজবাদী পার্টির আমলে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতেই এই মন্তব্য করেন মোদী।
রাজধানীর রাজনীতির অলিন্দে একটি শব্দবন্ধ প্রায়শই শোনা যায় – দিল্লির রাস্তা যায় উত্তর প্রদেশ হয়ে। অর্থাৎ, উত্তর প্রদেশের দখল যাঁর হাতে থাকবে, দিল্লি দখলের দৌঁড়েও সেই দল এক পা এগিয়ে থাকবে। আর তাই পদ্ম শিবির এবার উত্তর প্রদেশে নিজেদের পায়ের তলার মাটি আরও শক্ত করতে তৎপর। শুক্রবার উত্তর প্রদেশের এক ‘জন চৌপল’-এ ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করছিলেন নমো। সেখানে অখিলেশের দলকে কড় আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, এই বারের নির্বাচন হল এক নতুন ইতিহাস রচনার নির্বাচন। তাঁর কথায়, এবারের ভোট নিরাপত্তা, সম্মান ও বিকাশের ধারা বজায় রাখার নির্বাচন। এক নতুন ইতিহাস রচনার নির্বাচন। আমি খুশি যে উত্তর প্রদেশের মানুষ দাঙ্গাবাজ ও মাফিয়াদের পিছন থেকে রাজ্যকে নিয়ন্ত্রণ করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”
নরেন্দ্র মোদীর মতে, এবারের নির্বাচনে অন্যান্যবারের তুলনায় একেবারেই আলাদা। এবারের ভোট উত্তর প্রদেশের শান্তির জন্য। প্রধানমন্ত্রী উত্তর প্রদেশের প্রচারে বলেন, ” স্বাধীনতার পর থেকে উত্তর প্রদেশ অনেক নির্বাচন দেখেছে। অনেক সরকারকে ক্ষমতায় আসতে দেখেছে, চলে যেতে দেখেছে। কিন্তু এবারের নির্বাচন একেবারেই আলাদা। এবারের ভোট উত্তর প্রদেশের শান্তির জন্য, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য, সুশাসনের জন্য।” তাঁর কথায় বিজেপি সরকার যা বলে তা করে দেখায়। প্রমাণ হিসেবে তিনি দিল্লি – মীরাট এক্সপ্রেসওয়ের কথা তুলে ধরেন। বলেন, “এই বছরের শুরুতে, আমি মীরাটে গিয়েছিলাম। সেদিন আবহাওয়া খারাপ ছিল। আমাকে সেই জন্য সড়ক পথে যেতে হচ্ছিল। সেদিন আমি দিল্লি – মীরাট এক্সপ্রেসওয়ের জন্য আমি এক ঘণ্টার মধ্যেই গন্তব্যে পৌঁছে গিয়েছিলাম।”