AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

এত প্রেম! কার জন্য রক্ত দিয়ে ‘লাভ লেটার’ লিখেছিলেন আমির খান?

ভালবেসেই বিয়ে করেছিলেন দুই বারই। বেজায় প্রেমিক মানুষ ছিলেন সেই কোন ছোট থেকেই। এমনকি ভালবাসার মানুষটার জন্য লিখেছিলেন রক্ত দিয়ে প্রেমের চিঠিও, শোনা যায় এমনটাই। যদিও যার জন্য লিখেছিলেন, সে নারী গিয়েছিলেন বেজায় রেগে! ভালবাসার জাহির কর‍তে গিয়ে এ সব কী!

এত প্রেম! কার জন্য রক্ত দিয়ে 'লাভ লেটার' লিখেছিলেন আমির খান?
আমির খান।
| Edited By: | Updated on: Jan 14, 2024 | 7:48 PM
Share

এই সদ্য বড় দায়িত্ব থেকে মুক্ত হলেন আমির খান। প্রথম পক্ষের মেয়ে আইরা খানের বিয়ে দিলেন নিজে দাঁড়িয়ে থেকে। শুধু কি তাই? রিসেপশনের ২৫০০ জন অতিথির ঝক্কিও সামলালেন নিজের হাতে। আমিরের মেয়ের ভালবাসার বিয়ে। প্রেমিক নূপুর শিখরে একজন ফিটনেস কোচ। আমিরও কিন্তু ভালবেসেই বিয়ে করেছিলেন দুই বারই। বেজায় প্রেমিক মানুষ ছিলেন সেই কোন ছোট থেকেই। এমনকি ভালবাসার মানুষটার জন্য লিখেছিলেন রক্ত দিয়ে প্রেমের চিঠিও, শোনা যায় এমনটাই। যদিও যার জন্য লিখেছিলেন, সে নারী গিয়েছিলেন বেজায় রেগে! ভালবাসার জাহির কর‍তে গিয়ে এ সব কী! একটুকুও পছন্দ হয়ে তাঁর। কার জন্য রক্ত দিয়ে ভালবাসা জাহির করেছিলেন আমির জানেন? তিনি আর কেউ নন, তাঁর প্রথম স্ত্রী অর্থাৎ আইরার মা রিনা দত্ত।

দু’জনে ছিলেন প্রতিবেশী। ছোট থেকেই আমিরের বেশ পছন্দ ছিল তাঁকে। জানলা দিয়ে দেখা যেত রিনার ঘর। আর এই ঘর দেখতে গিয়েই মন দিয়ে ফেলেছিলেন নিজের অজান্তেই। তখন যদিও আমির, আমির খান হননি। রিনা প্রথমটায় একেবারেই পাত্তা দেননি আমিরকে। কিন্তু নায়কও যে নাছড়বান্দা। ধর্মের বিভেদের কারণেই সরে এসেছিলেন রিনা। কিন্তু ভালবাসা কবেই এত হিসেব মেনে হয়েছে? তাই আমিরের একটানা প্রচেষ্টারও ফল মিলেছিল অবশেষে। রিনাও দিয়েছিলেন সাড়া।

খুব ছোট বয়সেই বাড়ির অমতে রিনার সঙ্গে পালিয়ে আসেন আমির। শুরু করেন নিজেদের ছোট্ট সংসার। প্রথম দিকে বিয়ের কথা লুকিয়েই রেখেছিলেন দু’জনে। পরে যদিও সবটাই জানাজানি হয়ে যায়। দীর্ঘ ১৬ বছর একসঙ্গে সংসার করার পর ২০০২ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের। শোনা যায় বাচ্চাদের দেখাশোনা ও খোরপোশ বাবদ আমিরের থেকে সে সময় প্রায় ৫০ কোটি টাকা নিয়েছিলেন আমির খান। যদিও প্রাক্তন স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক মোটেও খারাপ হয়নি কোনওদিন। মেয়ের বিয়ের সব দায়িত্বই তিনি পালন করেছেন নিজের হাতে।