শিল্প এবং সিনেমায় অসামান্য অবদান, ডিলিট পেলেন মাধবন
পঞ্চাশে পা রাখা অভিনেতা আর. মাধাবন ১৯৯৭ সালে ইংরেজি ফিল্ম 'ইনফার্নো'র হাত ধরে অভিনয়ের শুভ সূচনা করেছিলেন। এরপর, তিনি তামিল, তেলুগু, কন্নড় এবং হিন্দি ছবিতে কাজ করেছিলে। 'আলাইপায়ুথে', 'রেহনা হ্যাঁয় তেরে দিল মে', 'রঙ দে বসন্তী', 'থ্রি ইডিয়টস', 'তনু ওয়েডস মন্নু', ‘ইরুধি সুত্রা'-র মতো ছবিকে নিজের অভিনয় দক্ষতায় দর্শকদেপ মনে আরও স্মরণীয় হয়ে উঠেছে।
গত বুধবার, শিল্প এবং সিনেমায় অসামান্য অবদানের জন্য ডি.লিট. পেলেন অভিনেতা, লেখক, প্রযোজক এবং পরিচালক রঙ্গনাথন মাধবন।
কোলহাপুরের ডিওয়াই পাটিল এডুকেশন সোসাইটির নবম সমাবর্তন মঞ্চে অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়। তাঁকে সম্মান জানাতে চান্সেলর, উপাচার্য, অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য এবং পরিচালনা পর্ষদ মঞ্চে একত্রিত হয়েছিলেন। সম্মান পাওয়ার পর প্রশংসা পাওয়ার পরে মাধবন বলেন, “আমি এই সম্মানের জন্য অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। এটি নতুন সব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে বাধ্য করবে এবং নতুন প্রকল্পের জন্য আমাকে আরও উদ্বুদ্ধ করবে।”
পঞ্চাশে পা রাখা অভিনেতা আর. মাধবন ১৯৯৭ সালে ইংরেজি ফিল্ম ‘ইনফার্নো’র হাত ধরে অভিনয়ের শুভ সূচনা করেছিলেন। এরপর, তিনি তামিল, তেলুগু, কন্নড় এবং হিন্দি ছবিতে কাজ করেছিলে। ‘আলাইপায়ুথে’, ‘রেহনা হ্যাঁয় তেরে দিল মে’, ‘রঙ দে বসন্তী’, ‘থ্রি ইডিয়টস’, ‘তনু ওয়েডস মন্নু’, ‘ইরুধি সুত্রা’-র মতো ছবিকে নিজের অভিনয় দক্ষতায় দর্শকদেপ মনে আরও স্মরণীয় হয়ে উঠেছে।
২০১৭ সালের অ্যাকশন-থ্রিলার ফিল্ম ‘বিক্রম বেধা’-তেও তাঁর অভিনয় প্রশংসা পেয়েছিল। শুধু ব্লকবাস্টার নয়। ব্যাপকভাবে সমালোচনাও করা হয় সেই ছবিটিকে।
View this post on Instagram
ওয়েব সিরিজ ‘ব্রিদ’-এ মাধবন একজন ফুটবল কোচের চরিত্রে অভিনয় করেন। সিরিজের গল্পে নিজের ছেলের প্রাণ বাঁচাতে ভুল পথ বেছে নেন এক মাধবন। সম্প্রতি মাধবনকে তামিল ভাষার এক ছবি ‘মারা’ তেও দেখা গিয়েছিল। ছবিটি ছিল সুপারডুপার হিট!
আপাতত মাধবন তাঁর পরিচালিত প্রথম ছবির ‘রকেট্রি: দি নাম্বি এফেক্ট’-এর রিলিজের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার প্রাক্তন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণনের জীবন অবলম্বনে নির্মিত ছবিটি। মাধবন ছবিটির প্রযোজক, অভিনেতা এবং লেখক।
View this post on Instagram