AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sanjay Dutt: ঘাগড়া-চোলি পরতে হবে? শুনে চমকে উঠেছিলেন সঞ্জয় দত্ত…

Gossip: একদিন ঘড়ি ধরে ঠিক তেমনই শার্ট প্যান্ট পরে সেটে পৌঁছিয়ে যান সঞ্জয় দত্ত। তারপর তাঁকে যা শুনতে হয়েছিল, রীতিমতো চমকে উঠেছিলেন তিনি। হঠাৎই সঞ্জয় দত্তকে দেখে সুভাষ ভাই বলে ওঠেন, ঘাগড়া চলি পরতে হবে।

Sanjay Dutt: ঘাগড়া-চোলি পরতে হবে? শুনে চমকে উঠেছিলেন সঞ্জয় দত্ত...
| Edited By: | Updated on: Sep 05, 2023 | 7:30 PM
Share

সদ্য ‘খলনায়ক’ ছবি পূর্ণ করল ৩০ বছর। তারই সেলিব্রেশনে একসঙ্গে হয়েছিলেন অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত, জ্যাকি শ্রফ। এদিন সেলিব্রেশনের পার্টিতে নানা প্রশ্নের মাঝে বারবার অতীতে ফিরলেন অভিনেতারা। পরিচালক সুভাষ ঘাই-এর এই ছবি বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিল ৯০ দশকে। জ্যাকি শ্রফ, মাধুরী দীক্ষিত ও সঞ্জয় দত্ত, এই ত্রয়ীর পোক্ত অভিনয় ছবির সাফল্যের মূল মন্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছিল। যদিও তা এক কথায় মেনে নিতে নারাজ অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত। তিনি জানান, পর্দায় তার চরিত্র অর্থাৎ বলরাম প্রসাদ তথা বাল্লু একেবারেই পরিচালক সুভাষ খাইয়ের সৃষ্টি। তিনি যেন এই চরিত্রকে পরতে-পরতে এঁকেছিলেন, নির্মাণ করেছিলেন, লালন পালন করেছিলেন সযত্নে। ছবি করার সময় প্রাথমিকভাবে এই চরিত্র নিয়ে খুব একটা ধারণা স্পষ্ট ছিল না সঞ্জয় দত্তের। তাঁর কাজ ছিল প্রতিদিন বাল্লু অর্থাৎ চরিত্র হয় সেই লুকে, সেই পোশাকে, শুটিংস এতে যথা সময় পৌঁছে যাওয়া।

একদিন ঘড়ি ধরে ঠিক তেমনই শার্ট প্যান্ট পরে সেটে পৌঁছিয়ে যান সঞ্জয় দত্ত। তারপর তাঁকে যা শুনতে হয়েছিল, রীতিমতো চমকে উঠেছিলেন তিনি। হঠাৎই সঞ্জয় দত্তকে দেখে সুভাষ ভাই বলে ওঠেন, ঘাগড়া চলি পরতে হবে। শুনে প্রাথমিকভাবে বেজায় অস্বস্তিতে পড়েছিলেন অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত। বিশ্বাস করতে পারেনি তাঁকে সত্যিই এমন নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। কিছুক্ষণ পর তিনি আবারও পরিচালককে জিজ্ঞাসা করেন, কেন তাঁকে এমন পোশাক পরতে হবে? সুভাষ ঘাই খুব একটা রহস্য বজায় না রেখে, স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি ‘চলি কে পিছে কেয়া হ্যায়’, গানের নাচ করতে চলেছেন। এরপরই সঞ্জয় দত্ত ঘাগড়া চলি পরে সেটে উপস্থিত হন। এরপর যা তৈরি হয়, বলিউডে ৩০ বছরে তা ইতিহাস। এদিন পার্টিতে এসে ছবির প্রসঙ্গে মুখ খুলে জ্যাকি শ্রফ। তিনি জানান, এই পার্টি তাঁর কাছে অনেকটা ছবির প্রিমিয়ার এর মতো লাগছে। সকলে মিলে এই ছবি নিয়ে আলোচনা করা এত আনন্দ আয়োজন সবটাই পলকে তাঁকে ফিরিয়ে দিচ্ছিল ছবি মুক্তির প্রিমিয়ার পার্টিতে। স্মৃতিগুলো তাঁর ক্ষেত্রেও তরতাজা হয়ে উঠছিল সমানভাবেই।