Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Shakib Khan: “আমার চোখে এই মানুষগুলো আসল হিরো”, কাদের কথা বললেন বাংলাদেশ সুপারস্টার শাকিব

Bangladesh Actor: “শুরুতে সে কথা বলতে বারবার নার্ভাস হয়ে যাচ্ছিল। কথা বলে জানতে পারলাম ওর বয়স হবে ২০-২১ এর মতো।”

Shakib Khan: “আমার চোখে এই মানুষগুলো আসল হিরো”, কাদের কথা বললেন বাংলাদেশ সুপারস্টার শাকিব
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 01, 2023 | 10:01 AM
বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা শাকিব খান। জুটি বেঁধেছেন টলিউড স্টার শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গেও। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হওয়া তাঁর প্রতিটি পোস্টে এবার এক অন্য প্রসঙ্গ। পর্দায় নিত্য দাপিয়ে বেড়ানো স্টারদের লক্ষ লক্ষ মানুষ মনে করেন হিরো। তবে বাস্তবের মাটিতে প্রকৃত হিরো কাঁরা? সেই প্রসঙ্গে এক দীর্ঘ পোস্ট করলেন অভিনেতা। শেয়ার করলেন নিজের এক অভিজ্ঞতাও। লেখলেন, “হোটেল লবি দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমাকে দূর থেকে দেখে দৌড়ে এসে ছেলেটি জড়িয়ে ধরলো। শুরুতে সে কথা বলতে বারবার নার্ভাস হয়ে যাচ্ছিল। কথা বলে জানতে পারলাম ওর বয়স হবে ২০-২১ এর মতো। যে বয়সে তাঁর লেখাপড়া করার কথা, সেই বয়সে পরিবার স্বজনদের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে সবকিছু ত্যাগ করে দূর প্রবাসে থেকে পরিবারের হাল ধরেছেন। দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে ওভারটাইম খেটে, খেয়ে না খেয়ে অর্থ পাঠিয়ে সে তাঁর পরিবারের মুখে হাসি ফোটাচ্ছে। অবদান রাখছে দেশের অর্থনীতিতে। এতেই তাঁর আত্মতুষ্টি! তাঁর চোখে মুখে সেই তৃপ্তির ছাপ স্পষ্ট দেখছিলাম।”
এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও লেখেন, “চাকচিক্যের এই শহরে চোখ ধাঁধানো অনেককিছু দেখা যায়। কিন্তু আমাকে স্পর্শ করা সবচেয়ে সুন্দর অনূভুতি ছিল এটি। প্রায়ই দেশের বাইরে অচেনা মানুষদের সঙ্গে দেখা হয়। যারা আমাকে হৃদয় নিঙড়ানো ভালোবাসা জানায়। ক্ষণিকের দেখায় পাশে পেয়ে সুখ-দুঃখের অনুভূতি জানায়। এসব গর্বিত মানুষদের সঙ্গে কথা বললে আমিও মনের মধ্যে প্রশান্তি পাই।”
বাংলাদেশের তরুণদের নিয়ে কলম ধরে এই মর্মেই অভিনেতা উল্লেখ করেন, “প্রবাসের বিভিন্ন শহরের কোণে লুকিয়ে আছে আমার দেশের গর্বিত এসব মানুষেরা। তাঁদের কারণে সমৃদ্ধ হচ্ছে আমার বাংলাদেশের অর্থনীতি। সোনার বাংলা গড়তে তাঁরা যে কতটা ভূমিকা রাখছে হয়তো তারা জানে না, অথচ নিরবে কাজ করে যাচ্ছে। আমার চোখে এই মানুষগুলো আসলেই সত্যিকারের হিরো।”