AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sreelekha on Sudipa: ‘উদ্ধত, অসভ্য’ সুদীপা, কেন প্রকাশ্যে বলে বসলেন শ্রীলেখা?  

Sreelekha on Sudipa: হেমা মুন্সি বলে জনৈক একজন আবার একটি বিজ্ঞাপন শুটের কথা মনে করিয়ে দেন শ্রীলেখাকে। উত্তরে শ্রীলেখা, ‘মনে নেই আবার.’।

Sreelekha on Sudipa: ‘উদ্ধত, অসভ্য’ সুদীপা, কেন প্রকাশ্যে বলে বসলেন শ্রীলেখা?  
হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়াতে সুদীপাকে আক্রমণ শ্রীলেখার
| Edited By: | Updated on: Aug 29, 2022 | 7:24 PM
Share

২৭ অগস্ট শনিবার জনপ্রিয় টেলিভিশন সঞ্চালক সুদীপা চট্টোপাধ্যায় সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি পোস্ট করেন। যেখানে তিনি একটি খাবার অনলাইন সরবরাহী সংস্থার ডেলিভারি বয়কে অপমান করেন, সঙ্গে বাড়ির নিরাপত্তারক্ষীদেরকেও। কী ছিল সেই পোস্টে? তাঁর প্রশ্ন ছিল কেন একজন ডেলিভার বয় ফোন না করে গন্তব্যে পৌঁছতে পারে না। ফোন করে বলে ‘আমি আসছি, আপনি গেট খুলুন’। এই অবধি ঠিক ছিল। এর পরের লাইনটিই হল যত নষ্টের গোঁড়া। যেখানে তিনি লিখেছিলেন, “আমি কি দারোয়ান যে গেট খুলবো?”  এই লাইনটি দেখেই নেটিজ়েনরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁদের দাবি তিনি অপমান করেছেন ডেলিভারি বয় তথা দারোয়ান গোষ্ঠীকে। পোস্ট ভাইরাল হতে সময় নেয়নি। ট্রোল হতেই সুদীপা পোস্ট ডিলিট করে দেন। কিন্তু ততক্ষণে যাঁর যা দেখার দেখা হয়ে গিয়েছে।

তার রেষ চলছে এখনও। আজ অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র সেই পোস্ট নিজের ফেসবুক পেজে আবার পোস্ট করতেই আবার শুরু হয়েছে মন্তব্যের পর মন্তব্য। আর তিনি নিজে ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘উদ্ধত, অসভ্য এই মহিলা’। তাঁর পোস্টে একের পর এক মন্তব্য আসতে থাকে। যা অবশ্যই সুদীপার বিরুদ্ধে। একজন লেখেন, সুদীপার গাড়ি সিঙ্গনাল ভেঙে তাঁর সাইকেলে ধাক্কা মেরে চলে যায়। শুটিংয়ে দেরি হচ্ছে এই ছিল অজুহাত। মৈনাক মুখোপাধ্যায় নামে সেই ভদ্রলোক সেদিনের একটি ছবিও শেয়ার করেছেন শ্রীলেখার সঙ্গে। শ্রীলেখার উত্তর মৈনাককে, তাঁর সঙ্গে অনেক কিছু করেছে, লম্বা তার তালিকা।

হেমা মুন্সি বলে জনৈক একজন আবার একটি বিজ্ঞাপন শুটের কথা মনে করিয়ে দেন শ্রীলেখাকে। উত্তরে শ্রীলেখা, ‘মনে নেই আবার.’। আরও যোগ করেন সোয়েটার ছবির অভিনেত্রী, হেমাই নাকি প্রথম তাঁকে প্রথম সুদীপা সম্পর্কে চোখ খুলে দিয়েছিল। এই কথোপকথনে হেমার মন্তব্য, ‘উনি (সুদীপা) কাউকেই পছন্দ করেন না’।

আর একজন মৌসুমী ভট্টাচার্য লেখেন, ভীষণ অহংকারী উনি, ওনার ক্লাস ছাড়া কাউকেই উনি মানুষ বলে মনে করেন না’। প্রতিত্তোরে শ্রীলেখা দেন এক তথ্য, লেখেন, “আরবান ক্লাব থেকে বডি মাসাজ করাবে বলে বুক করেছিল, মেয়েটির নাম শবনম শুনে ক্যান্সেল করেছিলো”।

কবিতা পান নামক জনৈক আবার সুদীপার ক্লাসের প্রসঙ্গে বলেন, “ওঁর আবার কিসের ক্লাস! একজনকে বিয়ে করে বড়লোক হয়েছে বলে!! নিজের ব্যাকগ্রাউন্ড কী??? ওই রান্নাঘর ছাড়া???  সেতো তাহলে টিক টকেরাও ওনার থেকে অনেক বড়োলোক…আর আপার ক্লাস”। এরপরও অনেক মন্তব্য এসেছে, আসছে, তবে শ্রীলেখা আর সুদীপার মতো মানুষের জন্য এর থেকে বেশি সময় নষ্ট করতে চান না বলে মন্তব্য বাক্সে উত্তরে দিচ্ছেন না।