AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

সোশ্যাল মিডিয়ায় লিক ধর্মেন্দ্রর ভিডিয়ো, গ্রেফতার হাসপাতাল কর্মী!

সেই সময়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় হাসপাতালের ভিতরের একটি ভিডিয়ো, যেখানে দেখা যায় ধর্মেন্দ্রকে আইসিইউ-র বিছানায় শুয়ে থাকতে, পাশে তাঁর দুই ছেলে সানি দেওল ও ববি দেওল, এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের। উপস্থিত ছিলেন সানির দুই পুত্র করণ দেওল ও রাজবীর দেওল-ও।

সোশ্যাল মিডিয়ায় লিক ধর্মেন্দ্রর ভিডিয়ো, গ্রেফতার হাসপাতাল কর্মী!
| Edited By: | Updated on: Nov 13, 2025 | 8:34 PM
Share

গত এক সপ্তাহ বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্র-র পরিবারের জন্য সত্যি খুব কঠিন ছিল। বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই উদ্বেগে গোটা দেশ। সোমবার অর্থাৎ ১১ নভেম্বর আচমকাই তাঁর অসুস্থ হওয়ার খবরে তোলপাড় হয় গোটা দেশ। মুম্বইয়ের বিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ততক্ষণে বলিউডের ঢল নেমে যায়। সকলেই অভিনেতাকে দেখতে মধ্যরাতে হাসপাতালে ছোটে। আর মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকাল হতেই আচমকা রটে যায় তাঁর ভুয়ো মৃত্যুর খবর। সোশ্যাল মিডিয়ায় শোরগোল পড়ে যায়। যদিও কিছুক্ষণের মধ্যেই অভিনেতার পরিবার থেকে বিবৃতি প্রকাশ করে জানানো হয়, তিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন, প্রয়াণের খবর মিথ্যে। এরপরই তাঁকে বাড়িতে নিয়ে এসে চিকিৎসার বন্দোবস্ত করে পরিবার। বুধবার হাসাপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন তিনি।

তবে সেই সময়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় হাসপাতালের ভিতরের একটি ভিডিয়ো, যেখানে দেখা যায় ধর্মেন্দ্রকে আইসিইউ-র বিছানায় শুয়ে থাকতে, পাশে তাঁর দুই ছেলে সানি দেওল ও ববি দেওল, এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের। উপস্থিত ছিলেন সানির দুই পুত্র করণ দেওল ও রাজবীর দেওল-ও। এখানেই শেষ নয়, ভিডিয়োতে এও দেখা যায়, প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌর কাঁদছেন, আর পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা শোকে ভেঙে পড়েছেন।

হিন্দুস্থান টাইমস-এর খবর অনুযায়ী, এই ভিডিয়োটি রেকর্ড করেছিলেন হাসপাতালের এক কর্মী, যিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ফাঁস করেন। এইচ.টি. সিটি সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কর্মীকে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কীভাবে ভিডিয়োটি শুট করা হয়েছিল এবং কারা এর সঙ্গে যুক্ত, তা নিয়ে এখনও তদন্ত চলছে।

তবে পরিবারের সদস্যরা যে এই বিষয়টি পছন্দ করছেন না, তা একাধিক সোশ্যাল পোস্টে স্পষ্ট করেছিলেন। সানি নিজেই জানিয়েছিলেন, “ধর্মেন্দ্রজি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন এবং বাড়িতেই চিকিৎসা চলছে। আমরা বিনীত অনুরোধ করছি, তাঁর এবং পরিবারের গোপনীয়তাকে সম্মান জানানো হোক। সকলের ভালবাসা ও শুভকামনার জন্য কৃতজ্ঞ।” তবে তা না ঘটায় রীতিমতো মেজাজ হারাতে দেখা যায় সানিকে। বৃহস্পতিবার সকালে মেজাজ হারিয়ে তাঁকে বলতে শোনা যায়, “আপনাদের বাড়িতেও মা-বাবা, সন্তান আছে… লজ্জা করে না?”