Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

জিন্দা হু…, বাড়িতে ফিরেই নবাবী মেজাজে সইফ, হাত নাড়ালেন অনুরাগীদের

সাদা শার্ট, ডেনিম জিনস, চোখে রোদচশমায় সইফকে দেখা গেল একেবারে নবাবি মেজাজে। ছোটে নবাবকে দেখা একেবারে বোঝাই যাচ্ছিল না যে, ঠিক পাঁচদিন আগেই তাঁর উপর দিয়ে এমন ঝড় বয়ে গিয়েছে।

জিন্দা হু..., বাড়িতে ফিরেই নবাবী মেজাজে সইফ, হাত নাড়ালেন অনুরাগীদের
হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরলেন সইফ আলি খান। ছবি- এএনআই
Follow Us:
| Updated on: Jan 22, 2025 | 2:54 PM

পাঁচদিন পর অবশেষে বাড়িতে ফিরলেন সইফ আলি খান। প্রথমে শোনা গিয়েছিল, সইফের যে অ্যাপার্টমেন্টে হামলা হয়েছিল সেখানে নয় তার বদলে হাসপাতাল থেকে সোজা সইফ ফিরবেন আরেকটি আবাসনে। তবে শেষমেশ দেখা গেল ‘সৎগুরু শরণ’ আবাসনেই ঢুকলেন সইফ। যেখানে হামলার ঘটনাটি ঘটেছিল।  কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে লীলাবতী হাসপাতাল থেকে সইফকে নিয়ে আসা হল বাড়িতে। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী করিনা কাপুর খান ও করিনার বোন অভিনেত্রী করিশ্মা কাপুর।

সইফের স্বাস্থ্য নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই দুশ্চিন্তায় ছিলেন খান পরিবারসহ অনুরাগীরা। সেই চিন্তা দূর করতেই বাড়িতে ঢোকার মুখেই সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনেই হাত তুলে সইফ বুঝিয়ে দেন তিনি একেবারে সুস্থ। সাদা শার্ট, ডেনিম জিনস, চোখে রোদচশমায় সইফকে দেখা গেল একেবারে নবাবি মেজাজে। ছোটে নবাবকে দেখে একেবারে বোঝাই যাচ্ছিল না যে, ঠিক পাঁচদিন আগেই তাঁর উপর দিয়ে এমন ঝড় বয়ে গিয়েছে।

সূত্রের খবর, সইফের উপর চিকিৎসকরা কড়া নজর রাখছেন। আগামী দুমাস তাঁর চিকিৎসা চলবে। এমনকী, আগামী দুমাস জিমে কসরৎ করতে মানা সইফের। তাঁকে থাকতে হবে বিশ্রামে।

প্রসঙ্গত, বুধবার রাতে সইফকে আহত করে বেশ কিছুক্ষণ সেখানেই নাকি লুকিয়ে ছিল আততায়ী, পুলিশ সূত্রে খবর তেমনই। যদিও এতবড় হামলার পরও বিন্দু মাত্র ভয় জায়গা করতে পারেনি সইফের মনে। শরীরে ভাঙা ছুরির অংশ নিয়েই তিনি পৌঁছিয়ে গিয়েছিলেন হাসপাতালে। লীলাবতী হাসপাতালের ডাক্তার, যিনি প্রথম সইফকে দেখেছিলেন, তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেছিলেন, “আমি যখন প্রথম সইফকে দেখি, পুরো শরীর রক্তে ঢাকা। কিন্তু তখনও সিংহের মতো হাঁটছিলেন। সঙ্গে শুধুমাত্র তাঁর ছয় বছরের ছেলে ছিল। উনি সত্যিই হিরো। সিনেমায় হিরোগিরি তো হতেই পারে, কিন্তু আপনার ঘরে একজন ঢুকে আসে এবং আপনি প্রকৃত হিরোর মতো লড়াই করেন, সেই বিশ্বাস।”