ঐশ্বর্য ঘর ছাড়তেই দেওয়ালে মাথা ঠুকলেন সলমন, কপাল ফেটে গল গল করে বেরল রক্ত, সেদিন রাতে কী ঘটেছিল?
ঐশ্বর্যর সঙ্গে ব্রেকআপের পর, তাঁকে ভুলে থাকার জন্য ক্য়াটরিনার সঙ্গ চেয়েছিলেন সলমন। কিন্তু সেই প্রেম সাগরেও তরী ডুবিয়েছেন সল্লু ভাই। কেননা, ক্যাটরিনা তখন রণবীর কাপুরেই মত্ত।

সলমনের কাছের মানুষেরা বলে থাকেন, তিনি নাকি একেবারে নারকেলের মতো। বাইরেটা শক্ত, অন্তর একেবারে নরম। অনেকে তো আবার, বলিউডের দাবাং খানের মনকে শিশুর মনের সঙ্গেও তুলনা করেন। সিনেমার পর্দায় তিনি টাইগার, সিকন্দর, হলেও, তিনি যে দিলদার, তার প্রমাণ হামেশাই পাওয়া গিয়েছে। তবে বলিউডের এই এলিজেবল ব্যাচেলারের প্রেম জীবনই রয়েছে ঘেঁটে। তাঁর গার্লফ্রেন্ডের তালিকা লম্বা হলেও, যদি সত্য়ি কাউকে ভালোবেসে থাকেন সলমন, তো তিনি হলেন ঐশ্বর্য রাই। আর তাঁদের প্রেমের কাহিনি ঠিক বলিউডের লাভস্টোরির মতোই টুইস্টে ভরা।
ঐশ্বর্যর সঙ্গে ব্রেকআপের পর, তাঁকে ভুলে থাকার জন্য ক্য়াটরিনার সঙ্গ চেয়েছিলেন সলমন। কিন্তু সেই প্রেম সাগরেও তরী ডুবিয়েছেন সল্লু ভাই। কেননা, ক্যাটরিনা তখন রণবীর কাপুরেই মত্ত। তবে নিজের অন্তরের কথা কখনই মুখ ফসকেও বলেননি সলমন। বরং যতবার প্রসঙ্গ উঠেছে, ততবারই চুপ করে গিয়েছেন।
ঐশ্বর্যর সঙ্গে ব্রেকআপ হওয়ার পর, হঠাৎ বলিউডের হাওয়ায় রটে যায় সলমন নাকি ঐশ্বর্যর উপর শারীরিক অত্যাচার করতেন। আর সলমনের এই ব্যবহার মেনে নিতে না পেরেই ঐশ্বর্য ছেড়ে চলে যান।
বহু আগে এক ইংরেজি দৈনিককে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সলমন ফুৎকারে উড়িয়ে ছিলেন এই গুঞ্জন। বরং জানিয়ে ছিলেন। তিনি কখনই ঐশ্বর্যকে আঘাত দেননি। উলটে নিজের উপরই আঘাত হানতেন।
এই সাক্ষাৎকারেই সলমন জানান, একদিন রাতে ঐশ্বর্যর সঙ্গে তুমুল বচসা শুরু হয় তাঁর। সেটাই ছিল ঐশ্বর্য ও সলমনের প্রেমের কফিনের শেষ পেড়েক। সলমন জানান, সেদিন সব সম্পর্ক শেষ করে ঐশ্বর্য ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তাঁকে হারানোর কষ্ট সহ্য করতে না পেরে, সেদিন সলমন ঘরের দেওয়ালে মাথা ঠুকে, মাথা ফাটিয়ে দিয়েছিলেন। সলমন জানান, ঐশ্বর্যকে কষ্ট দেওয়ার পরিবর্তে নিজেই কষ্ট দিতাম আমি। এটাই আমার চরিত্র।





