AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sheikh Hasina: ‘সংখ্যালঘুদের পুড়িয়ে মারছে…’ ইউনূসের দিকেই আঙুল, কেমন ছিল আগের বাংলাদেশ, মনে করালেন হাসিনা

Sheikh Hasina on Minority Attack in Bangladesh: বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির উল্লেখ করে হাসিনা বলেন, "এটা খুব দুঃখের যে বর্তমান শাসক গোষ্ঠী, যারা বেআইনিভাবে ক্ষমতা দখল করেছে, তারা সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে। নিজেদের ধর্মাচরণে বাধা দিচ্ছে।"

Sheikh Hasina: 'সংখ্যালঘুদের পুড়িয়ে মারছে...' ইউনূসের দিকেই আঙুল, কেমন ছিল আগের বাংলাদেশ, মনে করালেন হাসিনা
শেখ হাসিনাImage Credit: PTI
| Updated on: Dec 26, 2025 | 6:55 AM
Share

নয়া দিল্লি: বাংলাদেশে একের পর এক সংখ্য়ালঘু হিন্দুকে নৃশংসভাবে হত্যা (Attack on Minority)। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus) দুঃখ প্রকাশ করেছেন। গর্জে উঠলেন শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। ফের জ্বলছে ঢাকা, অস্থির পরিস্থিতি বাংলাদেশে। দেশের বাইরে থেকে বসেই ইউনূস সরকারকে দুষলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি অভিযোগ করলেন যে শাসক গোষ্ঠী বেআইনিভাবে ক্ষমতা দখল করেছে এবং এখন সংখ্যালঘুদের উপরে অকথ্য অত্যাচার করছে।  

বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণের উদ্দেশ্যে অডিয়ো বার্তা দেন শেখ হাসিনা। বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে এ কথাও মনে করিয়ে দেন যে বাংলাদেশ সর্বদা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উদাহরণ হয়ে থেকেছে। হাসিনা বলেন, “এই রাষ্ট্রের পিতা (বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমান) একটি সাম্প্রদায়িকতা মুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিল। বাংলাদেশ আওয়ামী লিগ সেই স্বপ্নকে পূরণ করেছিল এবং নিশ্চিত করেছিল যে সব ধর্মের মানুষ যাতে শান্তিতে বসবাস করতে পারে।”

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির উল্লেখ করে হাসিনা বলেন, “এটা খুব দুঃখের যে বর্তমান শাসক গোষ্ঠী, যারা বেআইনিভাবে ক্ষমতা দখল করেছে, তারা সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে। নিজেদের ধর্মাচরণে বাধা দিচ্ছে।”

দীপু চন্দ্র দাসের হত্যা ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের উপরে অত্যাচারের প্রসঙ্গে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন যে বর্তমান সরকারের অধীনে অ-মুসলিম যারা রয়েছেন, তাদের উপরে অবর্ণনীয় অত্যাচার হচ্ছে। সংখ্যালঘুদের জীবন্ত পুড়িয়ে মেরে নৃশংসতার উদাহরণ তৈরি করেছে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এই কঠিন সময় আরও চলতে দেবে না। এই বড়দিনের আনন্দ বাংলাদেশের খ্রিস্টান ও অন্য়ান্য ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি বাড়াবে। অন্ধকারের শেষ হবে।