Monami Ghosh: অনেকদিন পর শরীরে কাঁটা দিল মনামীর, কী এমন হল?
দারুণ নাচেন মনামী ঘোষ। নাচের একটি রিয়্যালিটি শোয়ের বিচারকের আসনে বসেছিলেন কিছুদিন আগেই। সেই শো শেষ হয়েছে। তবে কাজের মধ্যেই ব্যস্ত আছেন পর্দার 'ইরাবতী'।
১৯৯৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর। হলিউডের একটি ছবি মুক্তি পেয়েছিল বিশ্বজুড়ে। জেমস ক্যামেরনের পরিচালনায় রেকর্ড তৈরি করেছিল সেই ছবি। আজও এক বিস্ময় হয়েই থেকে গেছে ‘টাইটানিক’।
সাধারণ বাঙালিকে যদি জিজ্ঞেস করেন প্রথম দেখা ইংরেজি ছবি কী? অধিকাংশই বলবেন ‘জুরাসিক পার্ক’ নয়তো ‘টাইটানিক’। ছোটদের নিয়ে বাবা-মায়েরা অনায়াসে গ্লোব সিনেমা হলের বাইরে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন ‘জুরাসিক পার্ক’ দেখবেন বলে। আর একটু বড় যাঁরা, তাঁদের কাছে ‘টাইটানিক’ ছিল আকর্ষণ। জাহাজের ডেকে নায়ক-নায়িকরা দীর্ঘক্ষণের চুম্বন দৃশ্য বুক কাঁপিয়েছে অনেকের। অসামান্যা সুন্দরী নায়িকা কেট উইন্সলেটের প্রেমে তখন পাগল বাংলার যুবক হৃদয়। আর লিওনার্ডো ডি কেপ্রিয়ো যেন স্বপ্নের পুরুষ।
এসবের মধ্যে ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাহাজ ডুবে যাওয়ার বেদনাতীত দৃশ্যায়ন। আর ছিল একটি গান, ক্যামেরন ডিয়াসের গলায় ‘মাই হার্ট গোজ় অন’। কোনও ছবির আবহ সঙ্গীত এত প্রভাব ফেলেনি, যতটা না ফেলেছিল ‘টাইটানিক’-এর ‘হিম টু দ্যা সি’। আজও যেন সেই সুর শিরায় শিরায় রোমাঞ্চ ছড়ায়। নিমেষে শরীরে কাঁটা দেয়।
View this post on Instagram
তেমনই গায়ে কাঁটা দেয় অভিনেত্রী মনামী ঘোষের। সম্প্রতি একটি শুটিংয়ে ব্য়স্ত ছিলেন অভিনেত্রী। শটের মাঝখানের কিছু মুহূর্তের ভিডিয়ো আপলোড করেছেন তাঁর ইনস্টাগ্রামের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে। আবহে রেখেছেন ‘টাইটানিক’-এর ‘হিম টু দ্যা সি’। সমুদ্রের মতো নীল শাড়ি, গাঢ় গোলাপি রঙের স্লিভলেস ব্লাউজ়, চুলে সাদা ফুল। হাতে কফির কাপ। তাঁর দৃষ্টি নীচের দিকে। আর এই সুর।
ক্যাপশনে লিখেছেন, “যতবার এই সুর শুনি আমার সারা শরীরে কাঁটা দিয়ে ওঠে। আপনারও ওঠে কি?”
দারুণ নাচেন মনামী ঘোষ। নাচের একটি রিয়্যালিটি শোয়ের বিচারকের আসনে বসেছিলেন কিছুদিন আগেই। সেই শো শেষ হয়েছে। তবে কাজের মধ্যেই ব্যস্ত আছেন পর্দার ‘ইরাবতী’।
আরও পড়ুন: Parno-Trina: আপেলে কী কী কাজ হতে পারে, জানালেন অভিনেত্রী পার্নো মিত্র
আরও পড়ুন: Theatre: পুজোর আগেই মঞ্চে ‘অকাল বোধন’, আশার আলো নাট্যজগতে