Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Aparajito: নন্দনে ব্রাত্য হলেও সারা ভারতে কোন কোন হলে দেখা যাবে ‘অপরাজিত’?

Aparajito: ছবি নন্দনে মুক্তি না পাওয়া নিয়ে একদিকে যেমন জনরোষ বাড়ছে ঠিক তেমনই টিভিনাইন বাংলার কাছে এক্সক্লুসিভলি মুখ খুলেছেন ছবির প্রযোজক ফিরদৌসল হাসানও।

Aparajito: নন্দনে ব্রাত্য হলেও সারা ভারতে কোন কোন হলে দেখা যাবে 'অপরাজিত'?
প্রস্থেটিক মেকআপে জিতু।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 13, 2022 | 8:27 AM

বহু আলোচনা, বহু বিতর্কের অবশেষে সেই দিন। শুক্রবার, সারা ভারতে মুক্তি পাচ্ছে অনীক দত্ত পরিচালিত ‘অপরাজিত’। মুক্তির আগেই ছবির লুক নিয়ে যেমন চলেছে চর্চা, ঠিক একই সময়ে বাংলার ইন্ডাস্ট্রির একটা বড় অংশের এই ছবি নিয়ে মুখে কুলুপ আঁটা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন শিল্পীমহলের হাতেগোণা কিছু ব্যক্তিত্ব। এরই মধ্যে নন্দন সহ বিভিন্ন সরকারি সিনেমা হলে ওই সিনেমা মুক্তি না পাওয়া নিয়ে দর্শকমনেও ছড়িয়েছে অসন্তোষ। হচ্ছে লেখালেখি। তবে এরই ছবির নায়ক অপরাজিত ওরফে জিতু কামাল জানিয়ে দিয়েছেন বাংলায় সরকারী হলের বদান্যতা না পেলেও সারা ভারতের কোন কোন জায়গায় মুক্তি পাবে ওই ছবি।

মুম্বই থেকে বেঙ্গালুরু, চেন্নাই থেকে রাউরকেল্লা– আপনি যদি সত্যজিৎ রায়কে দেওয়া অনীকের এই নিবেদনের অংশ হতে চান তবে অন্য রাজেও বসে দেখে নিতে পারেন ছবিটি। কোন কোন জায়গায় দেখা যাবে এই ছবি? রইল বিস্তারিত তালিকা…

View this post on Instagram

A post shared by jeetu?? (@jeetu_kamal)

ছবি নন্দনে মুক্তি না পাওয়া নিয়ে একদিকে যেমন জনরোষ বাড়ছে ঠিক তেমনই টিভিনাইন বাংলার কাছে এক্সক্লুসিভলি মুখ খুলেছেন ছবির প্রযোজক ফিরদৌসল হাসানও। তাঁর কথায়, “আমরা ছবিটা জমা দিয়েছিলাম নন্দনে। সোমবার (০৯.০৫.২০২২) মিত্র চট্টোপাধ্যায়কে (নন্দনের কর্তৃপক্ষ) ফোন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি দেখছি, দেখব…’। গতকাল টিকিট বুকিংয়ের অনলাইন সাইট খুলে দেখি অন্যান্য ছবির বুকিং চালু হয়েছে। সেই তালিকায় ‘অপরাজিত’র নাম নেই।” এমনকি সরকারের নতুন হল ‘রাধা’তেও নেই ছবিটি।

অন্যদিকে ছবির পরিচালক অনীক দত্তর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “আমার ছবিটা ওরা নেয়নি। আমাদের ওরা হল দেয়নি। সেরকমই আমি শুনেছি প্রযোজকের থেকে। ওদের স্ক্রিনিং কমিটি কিন্তু ছবিটা অ্যাপ্রুভ করেছিল। এবং সকলে আমাকে মেসেজ করেছিল। বলেছিল দারুণ লেগেছে। তারমধ্যে সরকারের কাছের লোকও আছে। কিন্তু তারপরও কেন ছবিটা দেখানো হবে সেটা আমি জানি না। যারা ছবিটাকে জায়গা দিল না তাদের জিজ্ঞেস করা উচিত কী কারণে নিল না।” নন্দন কর্তৃপক্ষ মিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমাদের পক্ষে থেকে যোগাযোগ করা হলেও তাঁর থেকে কোনও উত্তর মেলেনি। এরকমই এক টালমাটাল পরিস্থিতিতে অবশেষে হলে এল ছবি। মুক্তির আগের দিন টিভিনাইন বাংলাকে জিতু জানিয়েছেন, টেনশন না থাকলেও তিনি বেশ উত্তেজিত। দর্শক কতটা ভালবাসা দেন, তা আর কয়েক মুহূর্তে অপেক্ষা।