Nusrat Jahan: ‘হাত জুড়ে ব্লেডের দাগ’! নুসরতের ছবি দেখে আঁতকে উঠলেন ভক্তরা
Nusrat Jahan: কী হয়েছে নুসরত জাহানের? হাতে ও কীসের দাগ? দেখে রীতিমতো ভয় পেয়ে গেলেন ভক্তরা। কেউ প্রশ্ন রাখলেন, 'ব্লেড চালিয়েছেন নাকি'? কেউ আবার সম্পর্কে অশান্তিও মনে মনে ঠাওর করে নিলেন। যশ দাশগুপ্তের সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছিলেন নুসরত জাহান।
কী হয়েছে নুসরত জাহানের? হাতে ও কীসের দাগ? দেখে রীতিমতো ভয় পেয়ে গেলেন ভক্তরা। কেউ প্রশ্ন রাখলেন, ‘ব্লেড চালিয়েছেন নাকি’? কেউ আবার সম্পর্কে অশান্তিও মনে মনে ঠাওর করে নিলেন। যশ দাশগুপ্তের সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছিলেন নুসরত জাহান। সেখান থেকেই ছবি শেয়ার করেছিলেন হলুদ মনোকিনিতে। এত অবধি ঠিকই ছিল, তাঁর মনোকিনির চেয়েও সাধারণের নজর গিয়ে পড়ে নুসরতের বাঁ হাতের দিকে। তাতে রয়েছে একের পর এক কাটা দাগ। নজর পড়তেই একজন লেখেন, “হাতে এত কাটা দাগ কীসের”? আর একজনের মন্তব্য, “আগে খেয়াল করিনি। এভাবে কাটল কী করে? হাতে কি ব্লেড দিয়েছিলেন নাকি?” অনেকেই আবার নিজেরাই উত্তর খুঁজে নিয়েছেন। লিখেছেন, “প্রেমে ছ্যাকা খাওয়ার পরে হাত কেটেছিলেন”। নুসরত জাহান আর ট্রোলিং নতুন কিছু নয়। তাঁকে নিয়ে বিতর্কও প্রচুর। পার্কস্ট্রিট ধর্ষণ কাণ্ডের মূল অভিযুক্তের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক, নিখিল জৈনের সঙ্গে বিয়ে নিয়ে নানা কাণ্ড। সর্বোপরি সন্তান ধারণ ও সাম্প্রতিক কালে ফ্ল্যাট প্রতারণা মামলায় ইডির ডাক– তাঁকে নিয়ে চলেছে একের পর এক বিতর্ক।
যদিও ফ্ল্যাট প্রতারণা মামলায় নাম জড়াতেই নুসরত বলেছিলেন, “আমাকে যা যা প্রশ্ন করা হয়েছে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছি। যদি ওঁরা আবার আমাকে ডাকেন, যদি প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই আমি আবার যাব। ওঁরা যা যা চেয়েছিলেন আমি সবটাই দিয়েছি।”
প্রসঙ্গত, গত ১২ সেপ্টেম্বর বসিরহাটের সাংসদকে তলব করে ইডি। সড়ে ছয় ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ চলে। ২০১৪-১৫ সালে নুসরত যে সংস্থার ডিরেক্টর ছিলেন, সেই ‘সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রাইভেট লিমিটেড’ব্যাঙ্ক কর্মীদের সঙ্গে ফ্ল্যাট দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ করেন। অভিযোগ, প্রথমে নুসরত তাঁদের আশ্বস্ত করেছিলেন ২ কামরার ফ্ল্যাট দেবেন। প্রতিশ্রুতি পূরণ করেননি। এর পরেই নুসরতের বিরুদ্ধে ব্যাঙ্কের কর্মীরা প্রথমে গড়িয়াহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ ওঠে। এরপর আলিপুর আদালতে গিয়ে মামলা ফাইল করেন প্রতারিতরা।
View this post on Instagram