Rachana-Prosenjit: আবারও একসঙ্গে রচনা-প্রসেনজিৎ, জুটিকে দেখে মুগ্ধ নেটপাড়া

Tollywood Jodi: রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনে একাধিক অধ্যায়। একাধিক সেলেবের সঙ্গে তাঁর নিবির সম্পর্ক। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হওয়া রচনার অন্দরমহলের কাহিনি জানতে কেই বা না চায়।

Rachana-Prosenjit: আবারও একসঙ্গে রচনা-প্রসেনজিৎ, জুটিকে দেখে মুগ্ধ নেটপাড়া
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 04, 2023 | 11:29 AM

প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, এই জুটিকে একসঙ্গে দেখার অপেক্ষায় অনেকেই মুখিয়ে রয়েছেন। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একাধিকবার মুখ খুলতে দেখা গিয়েছে অতীতে। তবে এই হিট জুটিকে নিয়ে বহুদিন কোনও ছবি হয়নি। তাই তাঁদের একসঙ্গে পাওয়াও সম্ভব হয়নি। তবে এবার সেই ইচ্ছে খানিক পূরণ হল রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য। তাঁর পোশাকের ব্র্যান্ডের জন্য ফোটোশুট করলেন প্রসেনজিতের সঙ্গে। শেয়ার করলেন ফ্রেম। যা দেখা মাত্রই মুগ্ধ নেটপাড়া। জুটিকে আবারও একসঙ্গে পোজ় দিতে দেখে মন ভরল সকলের।

রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনে একাধিক অধ্যায়। একাধিক সেলেবের সঙ্গে তাঁর নিবির সম্পর্ক। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হওয়া রচনার অন্দরমহলের কাহিনি জানতে কেই বা না চায়। যদিও রচনা খোলা মনেই সমস্তটা শেয়ার করে থাকেন। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বহু হিট ছবি উপহার দিয়েছেন অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। মজা করে একবার রচনা বলেই বসেছিলেন, কেন প্রসেনজিৎ ভাবলেন না রচনার সঙ্গেও প্রেম করা যায়?  শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের সঞ্চালনায় জি বাংলার টক শো অপুর সংসারে এসে খোলা মনে আড্ডায় মেতেছিলেন অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রসেনজিতের গোপন রহস্য ফাঁস করেছিলেন অভিনেত্রী। পর্দায় যিনি দাপুটে হিরো, ব্যক্তিজীবনে তিনি বেজায় ভীতু।

রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, প্রসেনজিতের সঙ্গে তাঁর কনসার্ট করতে সব থেকে বেশি ভয় লাগত। হাতে অনেকটা সময় নিয়ে বেরতেন তিনি। আর তাঁর গাড়িতে উঠলে তো রক্ষা নেই। গাড়ি মোটেও ৪০-এর ওপরে উঠবে না। বেশি জোরে গাড়ি চলুক পছন্দ করেন না অভিনেতা। এমন কি তাঁকে দেখতে যখন বিপুল সংখ্যাক দর্শকদের সমাগম ঘটে, তখন তিনি রীতিমতো সেখান থেকে লুকিয়ে থাকেন। তিন ঘম্টার রাস্তা ৬ ঘণ্টা ধরে যান বলেই জানান রচনা।

এদিন তিনি সম্পর্ক নিয়েও মুখ খোলেন, বলেছিলেন, যারা আমরা এই পেশায় (অভিনয়) কাজ করি, বিশেষ করে মেয়েরা, তাঁদের এমন কাউকে বিয়ে করা উচিত, যাঁরা এই পেশাটাকে বুঝবে। যদি এই পেশার মানুষ হন, খুবই ভাল, নয়তো, সেই বোধটা থাকা প্রয়োজন। তেমন মানুষের সঙ্গেই সংসারটা করা উচিত। কারণ আমাদের পেশাটা এতটা আলাদা অন্যদের থেকে, সেটা বোঝা, জানা, সেই মানুষটাকেও অনেক ক্ষেত্রে অনেকটা মানিয়ে নিতে হয়। নয়তো সুখী ঘর হওয়া খুব মুশলিক।’