Rukmini Maitra: মালদ্বীপে দেবের সঙ্গে মেয়ের চুটিয়ে প্রেম, দেখে কী বললেন রুক্মিণীর মা?

Rukmini Maitra: ব্যস্ত তাঁদের জীবন। একজন 'বাঘাযতীন', অন্যজন 'বিনোদিনী'। কথা হচ্ছে দেব ও রুক্মিণী মৈত্রের।

Rukmini Maitra: মালদ্বীপে দেবের সঙ্গে মেয়ের চুটিয়ে প্রেম, দেখে কী বললেন রুক্মিণীর মা?
কী বললেন রুক্মিণীর মা?
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 03, 2023 | 9:50 AM

ব্যস্ত তাঁদের জীবন। একজন ‘বাঘাযতীন’, অন্যজন ‘বিনোদিনী’। কথা হচ্ছে দেব ও রুক্মিণী মৈত্রের। কিছু দিন আগেই মালদ্বীপে গিয়েছিলেন তাঁরা। গিয়েছিলেন একসঙ্গেই তবে ছবি দিচ্ছিলেন আলাদা আলাদা। তবে ট্রিপ শেষের পথে আসতেই একসঙ্গে ছবি দিলেন দু’জনে। পড়ন্ত বিকেলে হাতে হাত, দু’জনে তাকিয়ে আছেন দু’জনের দিকে। না, কোনও সিনেমার দৃশ্য নয়। নয়ানাভিরাম জায়গায় এই ছিল বিগত বেশ কিছু দিন ধরে দেব-রুক্মিণীর আবাসস্থল। রুক্মিণী লিখেছেন, “পরের বার পর্যন্ত…”। উহ্য রেখেছেন, ‘এভাবেই হাতে হাত ধরে রাখব’। মেয়ের রোম্যান্স দেখে চুপ করে রইলেন না মা মধুমিতা মৈত্রও। তিনি লিখেছেন, “এভাবেই আশীর্বাদধন্য হয়ে থেকো”। রুক্মিণী ও দেবের প্রেম ইন্ডাস্ট্রিতে কোনও নতুন তথ্য নয়। মাঝেমধ্যেই ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন তাঁরা। ফাঁক পেলেই কখনও ফিনল্যান্ডের আলো, আবার কখনও বা মালদ্বীপে নীল সমুদ্র টানে তাঁদের।

প্রসঙ্গত, মালদ্বীপে বেড়াতে গিয়ে কিছু দিন ধরেই নানা ধরনের ছবি শেয়ার করছিলেন দু’জনেই। ভক্তরাও ছিলেন দারুণ খুশি। তাঁদের প্রেম দেখে চুপ করে থাকতে পারেননি মদন মিত্রও। দেবের ছবি কমেন্ট করেছিলেন ‘ওহ লাভলি’। শুধু কি কামারহাটির বিধায়ক? নেটিজেনরাও একসঙ্গে দু’জনের ছবি দেখতে চেয়েছিলেন নেটিজেনও।

কিছুদিন আগেই দেবকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন বিজেপি বিধায়ক হিরণ। মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণায় একটি দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নেন হিরণ। সেখানে তাঁকে বর্তমানে রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দুর্নীতি ইস্যুতে গ্ল্যামার যোগ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। উত্তর দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড নিয়ে আগেও আমি ঘাটালে বলেছিলাম। আপনাদের এখানকার সাংসদ দীপক অধিকারী, তিনিও দুর্নীতিতে ভীষণভাবে যুক্ত। তিনি ৫ কোটি টাকা এনামুল হকের কাছ থেকে নিয়েছিলেন। তখন দেবের ফ্যানরা আমার ওপর রাগ করেছিলেন।” গরুপাচার-কাণ্ডে সিবিআই এবং ইডির জেরার মুখে পড়তে হয়েছে দেবকে। সে প্রসঙ্গ উত্থাপন করে হিরণ বলেছিলেন, “মাননীয় সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব এনামুল হকের থেকে টাকা নিয়েছেন। সেই টাকা দিয়ে ছবিও বানিয়েছেন। সেই কেসে যদি দোষী সাব্যস্ত হন, যদি তাঁকে জেলে হয়, তাহলে আমার সবথেকে দুশ্চিন্তা থাকবে মিঠুন দা’কে নিয়ে।” যদিও দেব বরাবরের মতো ছিলেন চুপ। তিনি ব্যস্ত ছিলেন অবসর যাপনে।