‘এত প্রেম করবি জীবনে, যাতে গুনতে-গুনতে…’, ইন্দ্রাণী হালদারকে এ কথা কে বলেছিলেন?
Indrani Haldar: নতুন বছরে নয়, প্রতিবছর নিজের জন্মদিনেই রেজ়লিউশন নেন অভিনেত্রী ইন্দ্রাণী হালদার (অভিনেত্রীর জন্মদিন ৬ জানুয়ারি)। এবং প্রত্যেকবারই প্রেমে পড়ার রেজ়লিউশন নেন অভিনেত্রী। কথাটা TV9 বাংলাকে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন ইন্দ্রাণী।

নতুন বছরে নয়, প্রতিবছর নিজের জন্মদিনেই রেজ়লিউশন নেন অভিনেত্রী ইন্দ্রাণী হালদার (অভিনেত্রীর জন্মদিন ৬ জানুয়ারি)। এবং প্রত্য়েকবারই প্রেমে পড়ার রেজ়লিউশন নেন অভিনেত্রী। কথাটা TV9 বাংলাকে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন ইন্দ্রাণী।
তিনি বলেছিলেন, “আমি একদম মস্করা করছি না। আমি সিরিয়াস।” জানিয়েছিলেন তাঁর স্বামী ভাস্করের এক প্রেমিকা আছে। এবং তিনি বিষয়টি সাদরে গ্রহণ করেও নিয়েছেন। বলেছিলেন, “আমাদের মধ্যে দারুণ বোঝাপড়া এবং আমার স্বামী ভীষণই স্পোর্টিং ধরনের মানুষ।”
এ সব বলতে গিয়ে আরও এক মজার তথ্য ইন্দ্রাণী শেয়ার করেন। বলেন, তাঁর প্রেমিকেরা যখন তাঁকে ছেড়ে চলে যান, স্বামীই নাকি আগলে ধরেন। চোখের জল মুছিয়ে দেন বারবার। এবং বলে ওঠেন, “কী গো, তুমি আবার ভুল করলে।”
কথাগুলো বলার সময় কোনও রাখঢাকই ছিল না ইন্দ্রাণীর। তিনি বিশ্বাস করেন, প্রেমে পড়া নয়, উঠতে হয়। কোনও প্রেমিক সম্পর্কে তাঁর স্বামী প্রতিবারই নাকি তাঁকে বলেন, “এটা আছে, না গেছে।” তখন অভিনেত্রীর উত্তর হয়, “চলে যাওয়ার পথে।”
কথাগুলো বলতে-বলতে ইন্দ্রাণী জানিয়েছিলেন, তাঁর স্বামী খুবই হ্যান্ডসম এক ব্যক্তি। কী ধরনের প্রেমিক তাঁর পছন্দ সেই মাপকাঠি সম্পর্কে জানাতে গিয়ে ইন্দ্রাণী বলেছিলেন, “আমার স্বামীর সমান-সমান হতে হবে তাঁকে। তাঁকে হতে হবে লম্বা, ফর্সা। এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি, আমার প্রেমিককে হতে হবে বুদ্ধিমান। তাঁর মেধা যেন উচ্চ হয়।” আসলে ইন্দ্রাণী এমন এক মানুষ, যে মানুষের মেধা এবং বুদ্ধি দেখেই তাঁকে পছন্দ করেন। কেবল স্বামী নন, ইন্দ্রাণীর বাবাও কিন্তু ছিলেন রসিক প্রকৃতির মানুষ। তিনি বলতেন, “এত প্রেম করবি জীবনে, যাতে গুনতে-গুনতে হাতে-পায়ের আঙুল শেষ হয়ে যায়।”





