নিজেকে খুশি রেখে অন্যকে বিভ্রান্ত করতে বলছেন যশ
ক্যাপশনে লিখেছেন, "নিজেকে খুশি রাখ, অন্যকে বিভ্রান্ত কর।"বার্তা দিয়ে বুঝিয়েছেন হাজারও সমালোচনা-আলোচনার মাঝে খুশিই রয়েছেন তিনি। অন্যকে বিভ্রান্ত করছেন কি? বিগত বেশ কিছু দিন ধরেই যশের ইঙ্গিতবাহী পোস্ট নিয়ে কম কথা হচ্ছে না সোশ্যাল পাড়ায়।
যশ দাশগুপ্ত। বিগত এক মাস ধরে যিনি বিতর্কের শিরোনামে। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে একের পর এক পোস্ট। কিছু পোস্ট ইঙ্গিতবহ, আবার কিছু পোস্ট সাধারণ। সম্প্রতি আর এক পোস্ট নিয়ে চলছে আলোচনা। যশ নিজের এক ছবি পোস্ট করেছেন, নীল জামায় নিজেকে মুড়েছেন যশ।
ক্যাপশনে লিখেছেন, “নিজেকে খুশি রাখ, অন্যকে বিভ্রান্ত কর।”বার্তা দিয়ে বুঝিয়েছেন হাজারও সমালোচনা-আলোচনার মাঝে খুশিই রয়েছেন তিনি। অন্যকে বিভ্রান্ত করছেন কি? বিগত বেশ কিছু দিন ধরেই যশের ইঙ্গিতবাহী পোস্ট নিয়ে কম কথা হচ্ছে না সোশ্যাল পাড়ায়। বেশিরভাগ পোস্টে কারওর কোনও উক্তি। সম্প্রতি আরেকটি পোস্ট নিজের স্টোরিতে শেয়ার করেছিলেন যশ। তাতে দেখা গিয়েছিল মাঝসমুদ্রে একটি নৌকো আর তাতে বসে এক বিশালাকার হাতি। ছবিতে লেখা—‘লিশেন টু সাইলেন্স, ইট হ্যাজ সো মাচ টু সে’। এই উক্তিটি লিখেছেন রুমি। যার বাংলা তর্জমা—‘নিরবতাকে শোনা, ওর অনেক কিছু বলার আছে।’ শুধু যশ কেন,তাঁর ‘বিশেষ বন্ধু’ নুসরতও দিয়ে চলেছেন ক্রিপ্টিক পোস্ট।
View this post on Instagram
নুসরতের মা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসতেই নিখিল জৈন জানিয়েছিলেন সন্তানের বাবা তিনি নন। অন্য দিকে, নুসরত দিন কয়েক আগে এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন নিখিলের সঙ্গে তুরস্কতে যে ‘বিয়ে’ হয়েছিল তাঁর তা ভারতে ‘বৈধ’ নয় কারণ আইনত তাঁদের বিয়ে হয়নি। তাঁরা লিভ-ইন সম্পর্কে ছিলেন।
স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, জন-প্রতিনিধি হিসেবে লোকসভার বায়োপ্রোফাইলে তাহলে ‘বিবাহিত’ এবং স্বামীর নামের জায়গায় নিখিল জৈনের উল্লেখ করলেন কেন? সংসদ ভবনে ‘আমি নুসরত জাহান রুহি জৈন’ বলে সাংসদ হিসাবে নুসরত জাহানের শপথবাক্য পাঠের যে মুহূর্তের ভিডিয়ো টুইটে শেয়ার করেছেন বিজেপির অমিত মালব্য, তাতে আরও জোরদার হয়েছে এই প্রশ্ন: জন-প্রতিনিধি হিসেবে নুসরত তাঁর ম্যারিটাল স্টেটাস সম্পর্কে যে তথ্য পেশ করেছেন, তা আদৌ নীতিগত বলে বিবেচিত হতে পারে কি না।
আরও পড়ুন-রাজ কুন্দ্রা গ্রেফতারির ঘটনায় এ বার শার্লিন চোপড়াকে তলব