মদ্যপ অবস্থায় সেটে সইফ, খবর ছড়িয়ে পড়তেই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি
Saif Ali Khan: 'বেখুদি'র থেকে রীতিমতো বাদ দিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। বেশ কয়েকটি ছবির অফারও হয় হাতছাড়া। যদিও তিনি এমন অবস্থায় মোটেও ছিলেন না বলেই জানান। অনেকেই আর তাঁর সঙ্গে কাজ করতে চাইছিলেন না বলে জানিয়েছেন সইফ।

সইফ আলি খান। স্টারকিড তিনি জন্মসূত্রেই। গায়ে বইছে নবাবী-রক্ত। এ হেন সইফকে কিছু সময় এমন এক অন্ধকার অধ্যায়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে যা শুনলে রীতিমতো চমকে যেতে হয়। বরাবরই তিনি অভিনয়ের ক্ষেত্রে বেজায় সচেতন। নিজের কাজ নিয়ে বিশেষ যত্নশীল। একের পর এক হিট ছবি উপহারও দিয়েছেন তিনি একটা সময় রীতিমত কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে। বিতর্ক তাঁর যেন পিছু ছাড়েনি। তবে একটা সময় আসে যখন তাঁর একের পর এক ছবি হাতছাড়া হয়। দোষ শুনলে চমকে উঠবেন। তাঁকে কেন্দ্র করে রটে ভয়ঙ্কর এক রটনাও।
৯০ দশকের ঘটনা। সে সময় সইফ আলি খান সিনে দুনিয়ায় একেবারেই নতুন। ১৯৯২ সালে পরিচালক রাহুল রাওয়ালির ছবি ‘বেখুদি’তে অভিনয় করার কথা ছিল সইফের। বিপরীতে কাজল। কিন্তু সব ঠিক হয়েও সব ভেস্তে যায়। তাঁর নামে রটে তিনি সেটে নাকি মদ্যপ অবস্থায় এসেছেন। আর সারাদিন খালি শুয়ে বসে থাকছেন। পরবর্তীতে সইফ এ বিষয়ে মুখ খুলেছিলেন। তিনি বলেন, ” রাহুল মনে করেছিল আমি বুঝি ছবিটি করতে চাইছি না। রটে যায় আমি মদ্যপ হয়ে আসছি। সারাদিন ধরে ঘুমোচ্ছি।”
‘বেখুদি’র থেকে রীতিমতো বাদ দিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। বেশ কয়েকটি ছবির অফারও হয় হাতছাড়া। যদিও তিনি এমন অবস্থায় মোটেও ছিলেন না বলেই জানান। অনেকেই আর তাঁর সঙ্গে কাজ করতে চাইছিলেন না বলে জানিয়েছেন সইফ। তবে ২০০১ সালে ‘দিল চাহতা হ্যায়’ কার্যত বদলে দিয়েছিল সইফের কেরিয়ার। ওই ছবি সুপারহিট হয় আর সইফও খ্যাতির মুখোমুখি হন। খুব শীঘ্রই মুক্তি পেতে চলেছে তাঁর আগামী ছবি ‘বিক্রম বেধা’। ছবিতে সইফ ছাড়াও দেখা যাবে হৃতিক রোশনকে।





