AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Raveena Tandon: একটা ঘটনাই বদলে দিয়েছিল রবিনার জীবন! কেন রাতারাতি নিরামিষাশী হলেন?

আজকাল সেলিব্রিটিদের মধ্যে নিরামিষভোজীর সংখ্যাটা বেড়েই চলেছে। বলিউড তারকা রবিনা ট্যান্ডন একটা সময় মাছ, মাংস খেতেন। কিন্তু বছর ১২ আগে রাতারাতি তিনি আমিষ খাওয়া ছেড়ে দেন। নেপথ্য রয়েছে বড় এক কারণ। জানুন বিস্তারিত।

Raveena Tandon: একটা ঘটনাই বদলে দিয়েছিল রবিনার জীবন! কেন রাতারাতি নিরামিষাশী হলেন?
একটা ঘটনাই বদলে দিয়েছিল রবিনার জীবন! কেন রাতারাতি নিরামিষাশী হলেন?Image Credit: Raveena Tandon Instagram
| Updated on: Oct 23, 2025 | 5:02 PM
Share

প্রতিদিন কে, কখন, কী খাবেন তার অনেকটাই নির্ভর করে সেই ব্যক্তির নিজের ইচ্ছের উপর। আবার অনেক সময় কোনও কোনও ব্যক্তি পুষ্টিবিদদের বলে দেওয়া ডায়েট মেনেও চলেন। আজকাল সেলিব্রিটিদের মধ্যে নিরামিষভোজীর সংখ্যাটা বেড়েই চলেছে। তবে শরীরে প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে প্রয়োজন মাছ, মাংস ও ডিম। অবশ্য যাঁরা ভেজিটেরিয়ান, তাঁরা এসব ছেড়ে অন্য খাবারের দিকে ঝুঁকছেন। বলিউড তারকা রবিনা ট্যান্ডন (Raveena Tandon) একটা সময় মাছ, মাংস খেতেন। কিন্তু বছর ১২ আগে রাতারাতি তিনি আমিষ খাওয়া ছেড়ে দেন। নেপথ্য রয়েছে বড় এক কারণ। জানুন বিস্তারিত।

এক সাক্ষাৎকারে রবিনা জানান, একটা সময় তিনি মাছ, মাংস খাওয়া পছন্দ করতেন। কিন্তু একটা ঘটনাই তাঁর জীবন বদলে দেয়। তিনি বলেন, ‘কোনও ব্যক্তি আমিষ ছেড়ে নিরামিষ খাওয়া যে শুরু করতে যান, সেটা তাঁর ভেতর থেকে আসতে হবে। আমি একবার এক মন্দিরে গিয়েছিলাম। সেখানে ২টো ভেড়া বলি দেখেছিলাম। ওরা যেভাবে চিৎকার করছিল, তা দেখেই আমার চোখে জল চলে এসেছিল। সেই দিন থেকেই আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম আর কখনও আমিষ খাবার খাব না।’

মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ও লাইফ কোচ ডেলনা রাজেশ জানান, রবিনা ট্যান্ডনের এই ধরনের সিদ্ধান্ত অনেক মানুষকে অনুপ্রাণিত করতে পারে। তিনি বলেন, ‘রবিনার গল্প যে কাউকে অনুপ্রাণিত করেন। এই ঘটনা থেকেই প্রমাণিত পরিবর্তনের জন্য কোনও বক্তৃতা বা প্রচারের প্রয়োজন হয় না। যে মুহূর্তে কেউ ব্যক্তিগত স্তর থেকে ভাবতে শুরু করেন, তখনই জীবনে বদল আনতে পারেন।’

পুষ্টিবিদদের মতে, আমিষ খাবার খেয়ে যাঁরা অভ্যস্ত, তাঁরা আচমকা নিরামিষ খাবার খেলে খুব শারীরিক সমস্যা হয় না। শুরুর দিকে শুধু একটু মানিয়ে নিতে হয়। এ ছাড়া আমিষ খাবারে যে প্রোটিন পাওয়া যায়, তার পরিবর্ত হিসেবে কোন নিরামিষ খাবার খাওয়া যেতে পারে, সেদিকে নজর রাখতে হবে।