High Cholesterol: সকালবেলা এই ৫ কাজ করে মাত্র ৭ দিনে কমে যাবে কোলেস্টেরল
Bad Cholesterol: রক্তে চুপিসারে বাড়ে কোলেস্টেরল। উপসর্গ দেখেও খুব বেশি টের পাওয়া যায় না। রক্ত পরীক্ষা করালেই ধরা পড়ে কতটা বেড়েছে কোলেস্টেরল। আর তারপরেই পরিবর্তন আসে জীবনধারায়। কম তেলে রান্না থেকে মাটন-মদ এড়িয়ে চলা—এমন অনেক কিছুই মেনে চলতে হয়। তারপরেও বশে থাকে না কোলেস্টেরলের মাত্রা।

রক্তে চুপিসারে বাড়ে কোলেস্টেরল। উপসর্গ দেখেও খুব বেশি টের পাওয়া যায় না। রক্ত পরীক্ষা করালেই ধরা পড়ে কতটা বেড়েছে কোলেস্টেরল। আর তারপরেই পরিবর্তন আসে জীবনধারায়। কম তেলে রান্না থেকে মাটন-মদ এড়িয়ে চলা—এমন অনেক কিছুই মেনে চলতে হয়। তারপরেও বশে থাকে না কোলেস্টেরলের মাত্রা। এক্ষেত্রে আপনাকে ঘুম থেকে উঠে মানতে হবে ৫টি বিষয়। এতে শুধু রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বশে থাকবে না। পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে যাবে।
শরীরচর্চা: না হাঁটলে কোলেস্টেরল কমবে না। জগিং হোক বা দ্রুত হাঁটা, শরীরচর্চার মাধ্যমে আপনি কোলেস্টেরলের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটুন। আর এই কাজটা সকালবেলাই করুন। মর্নিং ওয়াকের মাধ্যমে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারেন। এছাড়া প্রতিদিন অ্যারোবিক এক্সারসাইজ করলে ৫ শতাংশ পর্যন্ত এইচডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পায়। এছাড়া ১০ মিনিট মেডিটেশন করুন।
স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট: এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে হলে পুষ্টিকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে দিন শুরু করতে হবে। ব্রেকফাস্টে যেন ফাইবারে ভরপুর খাবার থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখুন। দ্রবণীয় ফাইবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান মেডিকাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ গ্রাম ফাইবার গ্রহণ করলে ৫ শতাংশ এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। দানাশস্য ও সবজি খান বেশি করে।
লেবুর রস: এখন বাজারে কমলালেবু পাবেন না। তাই পাতিলেবু দিয়েই কাজ চালাতে হবে। লেবুর রসের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি দেহে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণ করে এবং জমে থাকা টক্সিন পরিষ্কার করে দেয়।
বাদাম: আমন্ড ও আখরোটের মতো বাদাম রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। বাদামের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করে। দিনের শুরুতে ভেজানো বাদাম খান।
গ্রিন টি: সকালবেলা চা খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। কিন্তু দুধ-চিনি দিয়ে চা খেলে চলবে না। এমনকি ব্ল্যাক টিও বাদ দিন। গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস করুন। গ্রিন টিয়ের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।
