Foods For Mental Health: মুড ভাল নেই? কোনও কাজ করতে ভাল লাগছে না? ডায়েটে যোগ করুন এসন খাবার, ফল পাবেন
Mental Health: ডায়েটে ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের মতো পুষ্টিতে সমৃদ্ধ পালং শাক যোগ করুন। অনেক সময় ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতিও উদ্বেগ ও মানসিক চাপের মতো সমস্যার সৃষ্টি করে। পালং শাক সেরোটোনিনের মাত্রা উন্নত করে, যা মেজাজ উন্নত করতে সাহায্য করে। তাই বেশি করে পালং শাক খান।

কথায় আছে মেজাজই আসল রাজা। অর্থাৎ মেজাজ বা মানসিক স্থিতি ঠিক না থাকলে কোনও কিছুই ঠিক থাকে না। আর মেজাজ শুধুমাত্র আপনার নিজের স্বাস্থ্যকেই প্রভাবিত করে না, এটি আপনার চারপাশের লোকদেরও প্রভাবিত করে। আর আজকাল কর্মব্যস্ত জীবনে মানুষের জীবনে চাপের শেষ নেই। অফিস, বাড়ি সব সামলাতে-সামলাতে একপ্রকার নাজেহাল হয়ে পড়তে হয়। তাই মুডও খুব একটা ভাল থাকে না। মেজাজ ভাল রাখতে কী করবেন ভেবে পাচ্ছেন না তো? নজর দিন ডায়েটে। এমন বেশকিছু খাবার রয়েছে যা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। কী সেগুলি? আসুন জেনে নেওয়া যাক…
আসলে, আমাদের মেজাজও হরমোনের সঙ্গে সম্পর্কিত। যখন মানুষ তাঁর পছন্দের কোনও কাজ করেন যেমন, গান শোনা বা সিনেমা দেখা ইত্যাদি তখন ডোপামিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দিতে পারে। আবার এমন কিছু কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে সেরোটোনিন বৃদ্ধি পায় যা মনকে শান্ত রাখতে সাহায্য করে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো মেজাজ সতেজ রাখতে সাহায্য করে…
ডার্ক চকলেট:
আপনি যদি শরীরে সুখী হরমোনের ক্ষরণ বাড়াতে চান তবে ডার্ক চকোলেট একটি খুব ভাল বিকল্প। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মেজাজ ভাল রাখতে সাহায্য করে। তবে সীমিত পরিমাণে খান।
বাদাম এবং বীজ:
বাদাম, চিনাবাদাম, আখরোট, সূর্যমুখী বীজ, তিল বীজ, কুমড়ার বীজ ইত্যাদি বেশি করে খাবেন। এটি সেরোটোনিনের উত্পাদন বাড়ায়, যা মানসিক স্থিতি ঠিক থাকে । এছাড়াও বাদামের এবং বীজের আরও অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
পালং শাক:
ডায়েটে ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের মতো পুষ্টিতে সমৃদ্ধ পালং শাক যোগ করুন। অনেক সময় ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতিও উদ্বেগ ও মানসিক চাপের মতো সমস্যার সৃষ্টি করে। পালং শাক সেরোটোনিনের মাত্রা উন্নত করে, যা মেজাজ উন্নত করতে সাহায্য করে। তাই বেশি করে পালং শাক খান।
আপেল:
আপেল হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া এই ফল মেজাজ ভাল রাখতেও সাহায্য করে। তাই মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে ডায়েটে আপেল যোগ করুন।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।





