Raita For Health: ওজন ঝরাতে ও তরতাজা থাকতে রোজ খান এই বিশেষ রায়তা, আর দেখুন ম্যাজিক
Cucumber Raita: টক-দই শরীরের জন্য ভীষণই উপকারি। এছাড়া ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে এটি। এতে ফ্যাট ও ক্যালোরির পরিমাণ এতটাই কম, যে তা আপনার ওয়েট-লস জার্নিকে আরও একটু সহজ করে দেয়। এছাড়া টক-দইয়ে উপস্থিত ব্যকটেরিয়া অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে ও হজমে সহায়তা করে।

কয়েক পশলা বৃষ্টি (Rain) পড়লেও, এখনও সেভবে নামেনি তাপমাত্রার পারদ। ভ্যাপসা গরম অব্যাহত। এই অবস্থায় শরীরের প্রয়োজন এমন কিছু যা শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি ঠাণ্ডাও রাখবে। এক্ষেত্রে দইয়ের বিকল্প নেই। তাই অনেকের বাড়িতেই সারাবছর এক বাটি টক-দই খাওয়ার চল রয়েছে। তবে কীভাবে টক-দই (Curd) খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর জানুন।
টক-দই শরীরের জন্য ভীষণই উপকারি। এছাড়া ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে এটি। এতে ফ্যাট ও ক্যালোরির পরিমাণ এতটাই কম, যে তা আপনার ওয়েট-লস জার্নিকে আরও একটু সহজ করে দেয়। এছাড়া টক-দইয়ে উপস্থিত ব্যকটেরিয়া অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে ও হজমে সহায়তা করে। আর শসা হল এমন একটি ফল যা সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। আর যদি শসা ও টক-দই একসঙ্গে মিশিয়ে খান তবে আর দেখে কে! কারণ শসার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ও ভিটামন কে। এছাড়াও এই লো-ফ্যাট ফল ওজন কমাতে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে ১৫ দিন এক টানা শসা খেলে, ৭ কেজি পর্যন্ত ওজন কমতে পারে।
নানা উপায়ে টক-দই ও শসা খাওয়া যায়। কিন্তু এর সবচেয়ে ভাল উপায় হল, যদি রায়তা বানিয়ে খাওয়া যায়। সকালে জলখাবারে এই রায়তা খেলে উপকার পাবেন। এতে শরীরও ঠাণ্ডা থাকবে এবং ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু কীভাবে বানাবেন এই রায়তা? জানুন…
রায়তার রেসিপি: এক কাপ টকগ-দই ভাল করে ফেটিয়ে নিন। অন্যদিকে একটি গোটা শসা, ভাল করে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবার তা টুকরো-টুকরো করে কেটে ওই ফেটানো দইয়ের মধ্যে দিয়ে দিন। এবার তাতে একে-একে বিট নুন, গোলমরিচের গুঁড়ো যোগ করুন। স্বাদ বাড়াতে একটু পুদিনাপাতা কুচিও যোগ করতে পারেন। এবার একসঙ্গে ভাল করে মিশিয়ে নিন মিশ্রণটি। এবার বাটিতে ঢেলে উপর থেকে সামান্য চাট মশলা ছড়িয়ে খেয়ে নিন। উপকার পাবেন।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।