Cold and Cough: ঠান্ডা লাগার ধাত যাঁদের বারো মাস, শীতে তাঁদের সঙ্গী হোক এই ৫ খাবার
Food for boosting immunity: রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা দুর্বল হলে আপনি শীতভর জ্বর-সর্দিতে ভুগতে পারেন। এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁদের ইমিউনিটি দুর্বল এবং ঠান্ডা লাগার ধাত। আবহাওয়া এদিক-ওদিক হলেই হাঁচি-কাশি শুরু হয়ে যায়। এই অবস্থায় আপনাকে বাঁচাতে পারে আপনার ডায়েট।

বঙ্গে এখনও জাঁকিয়ে শীত পড়েনি। পারদ ওঠানামা করছে। এতেই বিপদ ঘটছে বেশিরভাগ বাঙালির। ঋতু পরিবর্তনের ফলে সর্দি-কাশির সমস্যা বাড়ছে। তাছাড়া রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা দুর্বল হলে আপনি শীতভর জ্বর-সর্দিতে ভুগতে পারেন। এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁদের ইমিউনিটি দুর্বল এবং ঠান্ডা লাগার ধাত। আবহাওয়া এদিক-ওদিক হলেই হাঁচি-কাশি শুরু হয়ে যায়। এই অবস্থায় আপনাকে বাঁচাতে পারে আপনার ডায়েট। এই ৫ খাবার নিয়মিত খেলে শীতভর ঠান্ডা লাগার হাত থেকে মুক্তি।
রসুন: রসুনের মধ্যে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া উপাদান রয়েছে। এছাড়া এতে অ্যালিসিন নামের একটি যৌগ রয়েছে, যা সংক্রমণকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। শীতকালে রসুন খেলে শরীরও গরম থাকবে। এতে সহজেই আপনি ঠান্ডা লাগাকে প্রতিরোধ করতে পারবেন।
হলদি-দুধ: এক গ্লাস গরম দুধে এক চিমটে হলুদ ও গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খান। এই পানীয়টি সবচেয়ে কার্যকর ঘরোয়া টোটকা, যা আপনার রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা শক্তিশালী করে তুলবে। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই পানীয়টি পান করুন। এতে ঘুমও ভাল হবে। পাশাপাশি সর্দি-কাশিতে ভুগলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।
তুলসি: ছাদবাগানে যে তুলসি গাছ রয়েছে, সেখান থেকে ৬-৮টা পাতা ছিঁড়ে চিবিয়ে খান। এই উপাদানটি আপনার দেহে ইমিউনিটি তৈরিতে সাহায্য করবে এবং সংক্রমণকে দূরে রাখবে। তুলসির সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে খুশখুশে কাশির সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে।
আমন্ড: রোজ সকালে ৬-৮টা ভেজানো আমন্ড খান। এতে ভিটামিন ই রয়েছে, যা ইমিউনিটি সিস্টেমে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া এতে জিঙ্ক রয়েছে, যা সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি দেয়। পাশাপাশি শীতকালে ওজন কমাতে সাহায্য করে এই বাদাম।
আমলকি: শীতের মরশুমে আমলকি না খেলে আপনারই ক্ষতি। এই ফলের মধ্যে ভিটামিন সি রয়েছে, যা দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়।
