Obesity: বেশি পরিশ্রম না করেও ক্লান্ত লাগে, স্থূলতার লক্ষণ নয় তো? কী ভাবে বুঝবেন
Obesity: সারা দিন ক্লান্ত থাকে শরীর, অথবা ঘাড়ে, কনুইয়ে কেমন যেন কালচে ছোপ এই সবই কিন্তু হতে পারে স্থূলতার লক্ষণ। কিন্তু কেন হয় স্থূলতা বা ওবেসিটি? সাধারণত নিয়মিত খাবারের অভ্যাস, জীবনযাপন বা জীনগত ভাবে এই দুইয়ের কোনও একটি কারণে আক্রান্ত হতে পারে ওবেসিটিতে।

সারা দিন ক্লান্ত থাকে শরীর, অথবা ঘাড়ে, কনুইয়ে কেমন যেন কালচে ছোপ এই সবই কিন্তু হতে পারে স্থূলতার লক্ষণ। কিন্তু কেন হয় স্থূলতা বা ওবেসিটি? সাধারণত নিয়মিত খাবারের অভ্যাস, জীবনযাপন বা জীনগত ভাবে এই দুইয়ের কোনও একটি কারণে আক্রান্ত হতে পারে ওবেসিটিতে।
এর পিছনে থাকতে পারে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতাও। তাই কম ওজন থাকলেও বাচ্চাকে বেশি খাওয়ানো ঠিক নয়। পরিমিত আহারের অভ্যাস করা উচিত। গ্রোথ চার্ট, বিএমআই-এর দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
অন্যথায় ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, ট্রাই-গ্লিসারাইড, হার্টের সমস্যাও দেখা দিতে পারে অল্প বয়সে। চর্বিজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া যাবে না। ব্যায়াম, খেলাধুলো, সাইকেল চালানো, দৌড়াদৌড়ি করতে বাচ্চাকে উৎসাহ দিতে হবে। এক কথায় বললে সুষম খাবারের অভ্যাস প্রয়োজন সেই ছোটবেলা থেকেই।
ওবেসিটি বা স্থূলতা এড়াতে হলে কিন্তু সচেতনতাই সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শারীরিক কসরতের অভাব এর মূল কারণ। তাই বাড়িতে যদি খেলাধুলো করার জায়গা না থাকে পার্কে, বা ছাদে খেলতে নিয়ে যান বাচ্চাকে। সেরাম হলে ক্যারাটে বা অন্য কোনও প্রশিক্ষণ দিতে পারেন। কিন্তু শারীরিক কসরতের দিকে জোর দিন।
কেনা খাবারের বদলে বাড়ির তৈরি খাবার দাবারে মনযোগ করুন। স্কুলের টিফিন বাড়ি থেকে বানিয়ে দিলে ভাল। কেক, বিস্কিট, চিপসের বদলে সুজি, ফল, আটা, চিঁড়ে দিয়ে রকমারি খাবার বানিয়ে দিতে পারলে ভাল। খেতেও সুস্বাদু আবার স্বাস্থ্যকর বটে।
একদম সদ্যজাত সন্তানদের ক্ষেত্রে প্রথম ৬ মাস মায়ের দুধ খাওয়ানোই সবচেয়ে ভাল। ফর্মুলা মিল্ক খেলে বা চার মাসের আগে সলিড খাবার দেওয়া হলে বাচ্চার শরীরে তার প্রভাব পড়ে। বাচ্চা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নতুন খাবার খাওয়াতে হবে।
