AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Dheeraj Sahu: ‘এত কালো টাকা আসে কোথা থেকে?’ প্রশ্ন করা কংগ্রেস সাংসদের বাড়ি থেকে উদ্ধার ৩৫২ কোটি

Money Recovery: যার বাড়িতেই লুকানো ৩৫২ কোটি টাকা, সেই সাংসদই ২০২২ সালে সুর চড়িয়েছিলেন দুর্নীতি  ও কালো টাকা নিয়ে। প্রশ্ন তুলেছিলেন, নোটবন্দির পরও এত কালো টাকা আসছে কোথা থেকে? সেই উত্তর যেমন পাওয়া যায়নি, তেমনই সাংসদের ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশার বাড়িতে কোথা থেকে টাকার পাহাড় এল, তার সদুত্তরও মেলেনি।

Dheeraj Sahu: 'এত কালো টাকা আসে কোথা থেকে?' প্রশ্ন করা কংগ্রেস সাংসদের বাড়ি থেকে উদ্ধার ৩৫২ কোটি
ধীরজ সাহু ও তাঁর বাড়ি থেকে উদ্ধার টাকা। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 11, 2023 | 7:09 AM
Share

নয়া দিল্লি: নোটবন্দির (Demonetization) কথা মনে আছে? দেশে দুর্নীতি রুখতে ও কালো টাকা উদ্ধারের উদ্দেশ্যেই রাতারাতি ৫০০, ১০০০ টাকার নোট বাতিলের ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। কেন্দ্রের এই পদক্ষেপের তীব্র সমালোচনা করেছিল কংগ্রেস (Congress)। এবার সেই কংগ্রেসেরই সাংসদের বাড়ি থেকে উদ্ধার হল টাকার পাহাড়। এখনও অবধি ৩৫২ কোটি টাকা উদ্ধার করেছে আয়কর আধিকারিকরা। এখনও আরও টাকা গোণা বাকি। একদিকে যেমন কংগ্রেস সাংসদের আলমারি জুড়ে সাজানো টাকার ছবি ভাইরাল হয়েছে, তেমনই ভাইরাল হয়েছে একটি পুরনো টুইট। ২০২২ সালে এই টুইটটি করেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহু (Dheeraj Sahu)। কী লেখা ছিল সেই টুইটে জানেন? কালো টাকা নিয়ে!

যার বাড়িতেই লুকানো ৩৫২ কোটি টাকা, সেই সাংসদই ২০২২ সালে সুর চড়িয়েছিলেন দুর্নীতি  ও কালো টাকা নিয়ে। প্রশ্ন তুলেছিলেন, নোটবন্দির পরও এত কালো টাকা আসছে কোথা থেকে? সেই উত্তর যেমন পাওয়া যায়নি, তেমনই সাংসদের ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশার বাড়িতে কোথা থেকে টাকার পাহাড় এল, তার সদুত্তরও মেলেনি।

কী পোস্ট করেছিলেন ধীরজ সাহু?

২০২২ সালে ১২ অগস্ট ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেস সাংসদ টুইটে  লিখেছিলেন, “নোটবন্দির পরও এত কালো টাকা ও দুর্নীতি দেখে আমি ব্যথিত। আমি বুঝতে পারি না লোকজনের কাছে এত কালো টাকা আসছে কোথা থেকে? যদি এই দেশ থেকে কেউ দুর্নীতিকে গোড়া থেকে উৎখাত করতে পারে, তবে তা একমাত্র কংগ্রেসই।”

ঝাড়খণ্ডের সাংসদ ধীরজ সাহুর বাড়ি থেকে ৩৫২ কোটি টাকা উদ্ধারের পরই বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য সেই টুইটের স্ক্রিনশট পোস্ট করে লেখেন, “মিস্টার সাহুর গভীর কৌতুক অনুভূতি রয়েছে”। সেই সঙ্গে হ্যাশট্যাগে লেখেন, দুর্নীতির দোকান।

এই বিপুল  পরিমাণ টাকা উদ্ধারের পরই বিজেপির তরফে সিবিআই তদন্তের দাবি করা হয়েছে। অন্যদিকে, কংগ্রেস এই বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে। দূরত্বও বাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে ধীরজ সাহুর সঙ্গে।