Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Video: ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার গলায় ছুরির কোপ একদল নাবালকের, প্রকাশ্যে হাড়হিম করা সিসিটিভি ফুটেজ

Video: রাস্তা আটকে রাখায় ৬ নাবালকের দলের সঙ্গে বিবাদ ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার। পরে ইন্দোরে সেই নাবালকদের হাতেই হতে হল খুন।

Video: ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার গলায় ছুরির কোপ একদল নাবালকের, প্রকাশ্যে হাড়হিম করা সিসিটিভি ফুটেজ
ফাইল ছবি
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 03, 2023 | 6:15 AM

ইন্দোর : বর্ষশেষের আরও একটি রক্তারক্তি কাণ্ড এল প্রকাশ্যে। গত ৩১ ডিসেম্বর ২২ বছর বয়সী এক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়াকে (Engineering Student) ধারাল অস্ত্রের কোপে খুন করল (Murder) একদল নাবালক। প্রথমে রাস্তা আটকে রাখা নিয়ে ৬ নাবালকের একটি দলের সঙ্গে বচসা বাঁধে ওই পড়ুয়ার। সেই বচসা থামিয়ে নিজের গন্থব্যের উদ্দেশে রওনাও দেন ওই পড়ুয়া। তারপর পিছন থেকে এসে ওই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়াকে ধারাল অস্ত্রের কোপ মারে ৬ নাবালক। এই ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজও প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানেই স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ৬ নাবালকের এই দৌরাত্ম্য। মধ্য় প্রদেশের ইন্দোরের (Indore) ভাবার কুয়ান পুলিশ স্টেশন এলাকার ঘটনা। ওই ৬ নাবালককেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বাইক নিয়ে রাস্তা আটকে রেখেছিল ৬ জন নাবালক। এই নিয়ে তাদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় ওই পড়ুয়ার। আর বন্ধুদের সঙ্গে চা খেতে বেরিয়েছিলেন তিনি। এমন সময় ওই নাবালক পিছন থেকে এসে তাঁর গলায় ছুরির কোপ বসিয়ে পালিয়ে যায়। রাত ২ টো ৪৫ নাগাদ এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই নাবালকেরা নিজেদের গাড়ি নিয়ে রাস্তা আটকে রেখেছিল। তাদের দেখে প্রথমে নিজের বাইকে হর্ন বাজিয়েছিলেন পড়ুয়া। তাতেই রেগে যায় তারা। আর বাইকে করে চলে যাচ্ছিলেন পড়ুয়া। সেই সময় পিছন থেকে ধেয়ে যায় ওই নাবালকেরা। আর গলায় ছুরি চালিয়ে দেয়।

জানা গিয়েছে মৃত পড়ুয়ার নাম আয়ুষ গুপ্ত। এই ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে সেখানে নিয়ে যাওয়ার পরই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ডাক্তাররা। এই গোটা ঘটনা সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে। এই সিসিটিভি ফুটেজের উপর ভিত্তি করে ৬ নাবালককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শিবপুরীর বাসিন্দা আয়ুষ গুপ্ত। তিনি শহরের একটি কলেজে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করছিলেন। আর ৩১ ডিসেম্বরের এই ভয়াবহ ঘটনায় জীবনটাই শেষ হয়ে গেল তাঁর।