AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Amritsar Golden Temple: পাকিস্তান হামলা চালাবে, তাই স্বর্ণ মন্দিরের ভিতরে বসানো হয়েছিল এয়ার ডিফেন্স গান? সত্যিটা সামনে আনল সেনাই

India-Pakistan: সংবাদসংস্থা এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লেফটেন্যান্ট জেনারেল ডিকুনহা স্বর্ণ মন্দিরের প্রধান গ্রন্থীকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন স্বর্ণ মন্দির চত্বরে এয়ার ডিফেন্স গান মোতায়েন করতে দেওয়ার জন্য। 

Amritsar Golden Temple: পাকিস্তান হামলা চালাবে, তাই স্বর্ণ মন্দিরের ভিতরে বসানো হয়েছিল এয়ার ডিফেন্স গান? সত্যিটা সামনে আনল সেনাই
অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দির।Image Credit: PTI
| Updated on: May 21, 2025 | 2:40 PM
Share

অমৃতসর: স্বর্ণমন্দিরে হামলার চেষ্টা চালিয়েছিল পাকিস্তান। তা প্রতিহত করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। তবে অনেক জায়গায় দাবি করা হয়েছিল, স্বর্ণ মন্দিরে নাকি এয়ার ডিফেন্স গান বসানো হয়েছিল। ভারতীয় সেনাবাহিনী সেই দাবি খারিজ করে দিল।

সোমবারই ভারতীয় সেনার তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়, পঞ্জাবের স্বর্ণ মন্দিরে কোনও এয়ার ডিফেন্স গান নিয়ে যাওয়া হয়নি। শ্রী দরবার সাহিবে কোনও এডি গান বা অন্য অস্ত্র মোতায়েন করা হয়নি। প্রসঙ্গত, শিখ ধর্মে সবথেকে পবিত্র ধর্মীয় স্থান স্বর্ণ মন্দির।

সংবাদসংস্থা এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লেফটেন্যান্ট জেনারেল ডিকুনহা স্বর্ণ মন্দিরের প্রধান গ্রন্থীকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন স্বর্ণ মন্দির চত্বরে এয়ার ডিফেন্স গান মোতায়েন করতে দেওয়ার জন্য।  তিনি বলেছিলেন যে ইতিহাসে এই প্রথমবার স্বর্ণ মন্দিরের লাইট নিভিয়ে দেওয়া হয়েছিল যাতে পাকিস্তান থেকে উড়ে আসা ড্রোন হামলা চালাতে না পারে।

সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, “স্বর্ণ মন্দিরের প্রধান গ্রন্থী আমাদের বন্দুক নিয়ে যেতে দিয়েছিলেন। হয়তো ইতিহাসে এই প্রথমবার স্বর্ণ মন্দিরের লাইট নেভানো হল যাতে আমরা ড্রোনগুলিকে দেখতে পাই। সৌভাগ্যক্রমে আমরা দেখতে পেয়েছিলাম পাকিস্তান কী করছিল। যেহেতু সীমান্তে সেরকম কোনও টার্গেট ছিল না, ওদের (পাকিস্তান) লক্ষ্যই ছিল সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি, আতঙ্ক তৈরি করার। সেই কারণে ওরা ধর্মীয় স্থানে হামলা চালানোর চেষ্টা করেছিল।”

এদিকে, মঙ্গলবার স্বর্ণ মন্দিরের প্রধান গ্রন্থী রঘুবীর সিং লেফটেন্যান্ট গভর্নরের এই দাবি খারিজ করে দেন। তিনি বলেন, “আমার সঙ্গে কোনও সেনা কর্তার কথা হয়নি। শ্রী দরবার সাহিবে বন্দুক নিয়ে যাওয়া বা মোতায়েন করার কোনও কথাও হয়নি। আমি ২২ দিন ধরে আমেরিকায় ছিলাম। ১৪ মে দেশে ফিরি। আমার বিদেশ যাওয়ার পর এই সংঘর্ষ শুরু হয়, ফিরে আসার আগেই শেষ হয়ে যায়। শিরোমণি গুরুদ্বার প্রবন্ধক কমিটির সেনাবাহিনীর এই দাবি খতিয়ে দেখা উচিত এবং সেই মতো পদক্ষেপ করা উচিত।”