AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Child Marriage: ধার শোধ করতে পারেনি পরিবার, ষষ্ঠ শ্রেণির নাবালিকাকে বিয়ে ৪০ বছরের ব্যক্তির!

Bihar: ১৪ বছরের নাবালিকার পরিবার মহেন্দ্র পান্ডে নামের এক ব্যক্তির থেকে ২ লক্ষ টাকা ধার হিসাবে নিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু সেই টাকা মহেন্দ্রকে সময়ে ফেরত দিতে পারেননি নাবালিকার পরিবার। এর পরই টাকা ফেরত না দেওয়া অবধি নাবালিকাকে তাঁর বাড়িতে রেখে দেওয়ার কথা বলে অভিযুক্ত। বাড়িতে নিয়ে গিয়ে রাখার কিছু দিন পর অভিযুক্ত তাঁকে বিয়ে করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে স্থানীয় সূত্রে।

Child Marriage: ধার শোধ করতে পারেনি পরিবার, ষষ্ঠ শ্রেণির নাবালিকাকে বিয়ে ৪০ বছরের ব্যক্তির!
প্রতীকী ছবি।
| Edited By: | Updated on: May 02, 2023 | 7:45 AM
Share

পটনা: ষষ্ঠ শ্রেণির এক নাবালিকাকে বিয়ে করার অভিযোগ উঠল ৪০ বছরের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। নাবালিকা বিবাহের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির থেকে টাকা ধার নিয়েছিল নাবালিকার পরিবার। কিন্তু সেই টাকা ফেরত দিতে পারেনি। অভিযোগ ধারের টাকা ফেরত দিতে না পারাতেই ওই নাবালিকাকে বিয়ে করেছেন ৪০ বছরের ব্যক্তি। এমনকি দ্বিতীয় স্ত্রী হিসাবে নাবালিকাকে তিন মাস নিজের বাড়িতে রেখেছিলেন তিনি। এর পর নাবালিকার মা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের সিওয়ান জেলার একটি গ্রামে।

বিহারের সিওয়ান জেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামে থাকত নাবালিকার পরিবার। ১৪ বছরের নাবালিকার পরিবার মহেন্দ্র পান্ডে নামের এক ব্যক্তির থেকে ২ লক্ষ টাকা ধার হিসাবে নিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু সেই টাকা মহেন্দ্রকে সময়ে ফেরত দিতে পারেননি নাবালিকার পরিবার। এর পরই টাকা ফেরত না দেওয়া অবধি নাবালিকাকে তাঁর বাড়িতে রেখে দেওয়ার কথা বলে অভিযুক্ত। এমনকি পড়াশোনা করানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল বলে অভিযোগ। বাড়িতে নিয়ে গিয়ে রাখার কিছু দিন পর অভিযুক্ত তাঁকে বিয়ে করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে স্থানীয় সূত্রে। সেই নাবালিকা বিয়ের কথা সামনে আসতেই মারিওয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নাবালিকার মা।

নাবালিকার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করে পুলিশ। চাইল্ড ম্যারেজ আইনের পাশাপাশি পকসো আইনে মামলা দায়ের করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। পুলিশি জেরায় নিজের অপরাধের কথা স্বীকার করে নেয় অভিযুক্ত মহেন্দ্র। এর পর তাঁকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছ, তিন মাস মহেন্দ্রের বাড়িতে থাকতে হয়েছে নাবালিকাকে। তার শারীরিক পরীক্ষার পাশাপাশি বয়ান নথিভুক্ত করেছে পুলিশ।