Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Karnataka MLA: ‘ধর্ষণ থামানো না গেলে উপভোগ করতে হয়’, কংগ্রেস বিধায়কের মন্তব্যে হাসির রোল উঠল বিধানসভায়

Karnataka MLA:কর্ণাটকের বিধায়কের বিতর্কিত মন্তব্য়ের ভিডিয়ো ভাইরাল। বিতর্কিত মন্তব্য় করেছেন প্রাক্তন স্পিকার তথা প্রবীণ কংগ্রেস নেতা কে আর রমেশ কুমার।

Karnataka MLA: 'ধর্ষণ থামানো না গেলে উপভোগ করতে হয়', কংগ্রেস বিধায়কের মন্তব্যে হাসির রোল উঠল বিধানসভায়
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 17, 2021 | 12:52 AM

বেঙ্গালুরু: মহিলাদের সম্মান নিয়ে যখন দেশ জুড়ে সওয়াল করছেন বিভিন্ন স্তররে মানুষ, তখন এক রাজনৈতিক নেতার মুখে এমন মন্তব্য নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। একেবারে বিধানসভার ভিতরে দাঁড়িয়ে বিধায়ক বলছেন, ‘ধর্ষণ যখন থামানো যায় না, তখন সেটা উপভোগ করতে হয়’। কংগ্রেস বিধায়কের এমন মন্তব্যে হাসছেন কর্ণাটক বিধানসভায় অধ্যক্ষ। কংগ্রেস বিধায়ক তথা প্রাক্তন স্পিকার কে আর রমেশ কুমারের সেই মন্তব্যের ভিডিয়ো ভাইরাল।

এ দিন কর্ণাটকে স্পিকার বিশ্বেশরা হেগড়ে কাগেরি দাবি বিধায়কদের বলেন, সবাইকে সময় দিতে গেলে কী ভাবে বিধানসভা চলবে। তিনি মজার ছলে বলেন, আপনারা যা বলবেন, তাতেই আমি হ্যাঁ বলব। আমার কাছে এখন পরিস্থিতি উপভোগ করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। আমি সিস্টেমটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছি না। আমি হাউসের পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তিত।

সেই সময় কৃষক আন্দোলন নিয়ে কথা বলতে উঠেছিলেন কংগ্রেস বিধায়ক রমেশ কুমার। তিনি স্পিকারের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে বলেন, কথায় আছে, ধর্ষণ যখন থামানো যায় না, তখন সেটা উপভোগ করতে হয়’। আর সে কথা শুনে বিধানসভার স্পিকার সহ সবাই হেসে ওঠেন, যেন কথাটা খুব স্বাভাবিক। কংগ্রেস বিধায়কের এই মন্তব্য বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

আরও পড়ুন : Abhishek Banerjee on Goa: ‘গলায় মমতা বন্দ্যাপাধ্যায়ের ছবি নিয়ে অন্য রাজ্যে ঢুকব’, অভিষেকের গলায় আত্মবিশ্বাসের সুর

এর আগেও নারী বিদ্বেষী মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে কর্নাটকের এই কংগ্রেস নেতাকে। এর আগেও দুর্ণীতিতে তাঁর নাম জড়ানোয় নিজেকে ধর্ষিতার সঙ্গে তুলনা করেও বিতর্ক উস্কে দিয়েছিলেন রমেশ কুমার। ২০১৯ সালে সালে কর্ণাটক বিধানসভায় থাকাকালীন আরও একটি বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ওই সময় বিজেপির প্রবীণ নেতা বিএস ইয়েদুউরাপ্পা এবং গেরুয়া শিবিরের অন্যান্য কয়েক জন নেতাদের সঙ্গে একটি বিতর্কিত অডিয়ো ক্লিপেও তাঁর নাম উঠে আসে। অভিযোগ সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে ৫০ কোটি ঘুষ নেওয়ার অভিযোগও শোনা যায়।

আরও পড়ুন : UP Polls: ৮২৩ কোটি টাকার প্রকল্প উদ্বোধনে, ১০ দিনের ব্যবধানে আবার বারাণসীতে মোদী