AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

COVID-19: ২৪ ঘণ্টাতেই ৭ জনের মৃত্যু! ৩ হাজার ছুঁইছুঁই দেশে করোনা আক্রান্ত, রাজ্যে কত আক্রান্ত জানেন?

COVID-19 Cases in India: কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে কেরলে। সেখানে মোট ১১৪৭ জন করোনা আক্রান্ত। এরপরেই রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪২৪।

COVID-19: ২৪ ঘণ্টাতেই ৭ জনের মৃত্যু! ৩ হাজার ছুঁইছুঁই দেশে করোনা আক্রান্ত, রাজ্যে কত আক্রান্ত জানেন?
প্রতীকী চিত্র।Image Credit: Pixabay
| Edited By: | Updated on: May 31, 2025 | 12:02 PM
Share

নয়া দিল্লি: ফের একবার আতঙ্ক ধরাচ্ছে করোনা। দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৭১০-এ পৌঁছে গেল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে এই তথ্য জানানো হয়েছে।  সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্ত কেরলে।

বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। গত মাসে যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ২০০ ছিল, তা এক মাসের মধ্য়ে পাঁচ গুণ বেড়ে ১০০০-এ পৌঁছয়। ২৫ মে থেকে ৩০ মে-র মধ্যেই আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২৭১০-এ পৌঁছেছে।

কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে কেরলে। সেখানে মোট ১১৪৭ জন করোনা আক্রান্ত। এরপরেই রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪২৪। দিল্লিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৯৪। গুজরাটে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২২৩ জন। কর্নাটক ও তামিলনাড়ুতে ১৪৮ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গেও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ পার করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে বর্তমানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১১৬।

শুধু করোনা আক্রান্ত নয়, উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনায় মৃতের সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনা সংক্রমণে। এই নিয়ে চলতি বছরে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২২-এ পৌঁছল। মহারাষ্ট্রে দুইজন রোগীর করোনায় মৃত্যু হয়েছে। দিল্লি, গুজরাট, কর্নাটক, পঞ্জাব ও তামিলনাড়ুতেও একজন করে মৃত্যু হয়েছে।

তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, অধিকাংশ আক্রান্তেরই সংক্রমণের মাত্রা মৃদু। ফলে এখনও আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। কেরলে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সবথেকে বেশি, কারণ সেখানে সবথেকে বেশি করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে।

ওমিক্রনের দুটি সাব-ভ্যারিয়েন্ট এলএফ.৭ (LF.7) ও এনবি ১.৮.১ (NB.1.8.1)-র জন্যই করোনা সংক্রমণ বাড়ছে বলেই জানা গিয়েছে। জেএন.১ (JN.1) ভ্যারিয়েন্ট আপাতত দেশে ডমিন্যান্ট স্ট্রেইন।