AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Suicide: হোটেলের বন্ধ রুমে অতিরিক্ত অক্সিজেনেই থেমে গেল হৃদস্পন্দন! যুবকের মৃতদেহ দেখে চোখ কপালে পুলিশের

Oxygen Poisoning: এ দিন সকালে হোটেল রুম থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়। ওই যুবকের মুখে প্লাস্টিকের ব্যাগ জড়ানো ছিল। সেখান থেকে একটি পাইপ বের হয়ে পাশে রাখা ছোট্ট অক্সিজেন সিলিন্ডারের সঙ্গে যুক্ত ছিল।

Suicide: হোটেলের বন্ধ রুমে অতিরিক্ত অক্সিজেনেই থেমে গেল হৃদস্পন্দন! যুবকের মৃতদেহ দেখে চোখ কপালে পুলিশের
প্রতীকী চিত্র
| Edited By: | Updated on: Mar 22, 2023 | 1:36 PM
Share

নয়া দিল্লি: এক রাতের জন্য হোটেলের একটি রুম বুক করেছিলেন। সকালে হাউস কিপিংয়ের কর্মীরা গিয়েছিলেন, কিন্তু দরজায় বারংবার কড়া নাড়লেও ভিতর থেকে কোনও সাড়াশব্দ মেলেনি। বাধ্য হয়েই ডুপ্লিকেট চাবি দিয়ে খোলা হয় হোটেলের রুম। দেখা যায়, বিছানার উপরে পড়ে রয়েছে বছর ২৪-র যুবকের নিথর দেহ। হোটেল রুমে টেবিলের উপরে রাখা সুইসাইড নোট (Suicide Note) বলল অন্য় কাহিনী। বুধবার সকালে দিল্লির (Delhi) একটি হোটেলের রুম থেকে উদ্ধার করা হয় এক যুবকের মৃতদেহ। জানা গিয়েছে, অক্সিজেনের ওভারডোজের (Oxygen Overdose) কারণে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত যুবকের নাম নীতেশ (২৪)। মঙ্গলবার উত্তর দিল্লির আদর্শ নগরে একটি হোটেল রুম বুক করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কেবল একটি ব্যাগ ছিল। এ দিন সকালে হোটেল রুম থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়। ওই যুবকের মুখে প্লাস্টিকের ব্যাগ জড়ানো ছিল। সেখান থেকে একটি পাইপ বের হয়ে পাশে রাখা ছোট্ট অক্সিজেন সিলিন্ডারের সঙ্গে যুক্ত ছিল। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, শরীরে অতিরিক্ত মাত্রার অক্সিজেন পৌঁছনোর কাছেই ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। অতিরিক্ত অক্সিজেনের কারণে হৃদস্পন্দন অত্যন্ত কমে যায়। অক্সিজেন পয়েজনিংয়ের কারণে ওই যুবকের মৃত্য়ু হয়।

হোটেল রুম থেকে পুলিশ যে সুইসাইড নোটটি উদ্ধার করেছে, তাতে ওই যুবক জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরেই শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি। চিকিৎসার খরচ ক্রমশ বাড়তেই থাকায় ওই যুবক আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।  চিকিৎসার জন্য় তাঁর মা-বাবাকে যাতে আর টাকা খরচ করতে না হয়, তার জন্যই আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে সে। অনলাইনে কীভাবে কষ্টহীন পদ্ধতিতে আত্মহত্য়া করা যায়, তাও সার্চ করে দেখেছিল ওই যুবক। ইউটিউবে একাধিক ভিডিয়ো দেখার পর অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবহার করে আত্মহত্যা করেন ওই যুবক।