AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Indian Navy: জলের তলায় খেলা শুরু, নিমেষে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে শত্রুজাহাজ! সেনার হাতে এল নয়া অস্ত্র

Indian Navy: ক্ষেপণাস্ত্রটি বিয়ারিং-অনলি লক-অন আফটার লঞ্চ মোডে উৎক্ষেপণ করা হয়। যে কোনও একটি লক্ষ্যকে বেছে নেওয়ার জন্য কাছাকাছি বেশ কয়েকটি লক্ষ্যবস্তু ছিল।

Indian Navy: জলের তলায় খেলা শুরু, নিমেষে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে শত্রুজাহাজ! সেনার হাতে এল নয়া অস্ত্র
| Updated on: Feb 27, 2025 | 2:46 PM
Share

প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (DRDO) চাঁদিপুরের ITR- থেকে সম্প্রতি স্বল্প-দৈর্ঘ্যের নৌ-জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র (NASM-SR)-এর সফল উৎক্ষেপণ করেছে।

ডিআরডিও একটি সোশ্যাল মিডিয়া একটি পোস্ট করে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সঙ্গে এও জানায় যে ক্ষেপণাস্ত্রটি রয়েছে ম্যান-ইন-লুপ বৈশিষ্ট্য। এই মিসাইলের এক আঘাতে ধ্বংস হবে যে কোনও ছোট জাহাজ।

ডিআরডিও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ লেখে, “ডিআরডিও এবং ভারতীয় নৌবাহিনী ২৫ ফেব্রুয়ারি চাঁদিপুরের আইটিআর থেকে নৌ-জাহাজ-বিরোধী স্বল্প-পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র (এনএএসএম-এসআর) সফলভাবে পরীক্ষামূলকভাবে উৎক্ষেপণ করেছে। এই পরীক্ষা ক্ষেপণাস্ত্রটির ম্যান-ইন-লুপ বৈশিষ্ট্য প্রমাণ দিয়েছে। সর্বোচ্চ পরিসরে সি-স্কিমিং মোডে একটি ছোট জাহাজে সরাসরি আঘাত করে।”

ক্ষেপণাস্ত্রটি বিয়ারিং-অনলি লক-অন আফটার লঞ্চ মোডে উৎক্ষেপণ করা হয়। যে কোনও একটি লক্ষ্যকে বেছে নেওয়ার জন্য কাছাকাছি বেশ কয়েকটি লক্ষ্যবস্তু ছিল। পরীক্ষার সময়ে প্রথমে নির্দিষ্ট অনুসন্ধান পরে একটি বড় লক্ষ্যবস্তুকে নিশ্চিত করা হয়। পরে টার্মিনাল পর্যায়ে, পাইলট একটি ছোট লুকোনো লক্ষ্যবস্তুকে ফাইনাল লক্ষ্য হিসাবে বেছে নেয়। মিসাইল তবু নির্ভুলভাবে সেই ছোট লক্ষ্যে আঘাত হানে।

এই ক্ষেপণাস্ত্রটি তার মিড-কোর্স গাইডেন্সের জন্য একটি দেশীয় ফাইবার অপটিক জাইরোস্কোপ-ভিত্তিক আইএনএস এবং রেডিও অ্যালটিমিটার ব্যবহার করে। এছাড়াও এতে আছে একটি ইন্টিগ্রেটেড এভিওনিক্স মডিউল, অ্যারোডাইনামিক এবং জেট ভেন নিয়ন্ত্রণের জন্য ইলেক্ট্রো-মেকানিক্যাল অ্যাকচুয়েটর, থার্মাল ব্যাটারি এবং পিসিবি ওয়ারহেড। রয়েছে একটি ইন-লাইন ইজেক্টেবল বুস্টার এবং একটি দীর্ঘ-বার্ন সাসটেইনার সহ সলিড প্রোপালশনের ব্যবহার। এই মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ মিশনের সকল উদ্দেশ্য পূরণ করেছে।

এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ডিআরডিও-র বিভিন্ন ল্যাবে তৈরি করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে রিসার্চ সেন্টার ইমারত, ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ল্যাবরেটরি, হাই এনার্জি ম্যাটেরিয়ালস রিসার্চ ল্যাবরেটরি এবং টার্মিনাল ব্যালিস্টিকস রিসার্চ ল্যাবরেটরি।